অবহেলায় রংপুরের মিঠাপুকুর ইকোপার্ক

রংপুর সংবাদদাতা
  • আপডেট সময় : ০১:২৭:৩৬ অপরাহ্ণ, রবিবার, ২৮ আগস্ট ২০২২ ৩ বার পড়া হয়েছে
বৃত্তান্ত২৪ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অবহেলায় পরে আছে রংপুরের একমাত্র প্রাকৃতিক শালবন মিঠাপুকুর ইকোপার্ক। উদ্বোধনের নয় বছর পেরিয়ে গেলেও পূর্ণরূপ পায়নি ইকোপার্কটি। সীমানা প্রাচীর নির্মিত হয়েছে অর্ধেক, নেই বন সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পার্কের ভেতরের রাস্তাটি অপরিচ্ছন্ন হওয়ায় চলাচলের উপায় নেই দর্শনার্থীদের। এসব দেখে হতাশ দর্শণার্থীরা।

২২৬ একর জায়গা নিয়ে গড়ে ওঠা রংপুরের একমাত্র শালবন মিঠাপুকুর ইকোপার্ক। ২০১৩ সালে দর্শনার্থীদের জন্য এটি উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। কিন্তু নয় বছরেও দর্শনার্থীদের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে পারেনি বন বিভাগ।

দর্শনার্থীদের অভিযোগ, এখনো পুরো পার্কটির সীমানা প্রাচীর নির্মিত না হওয়া নিরাপত্তা ঝুঁকি রয়েছে। ধসে পড়ছে অফিস ভবন। দর্শনার্থীদের জন্য নেই বিশুদ্ধ পানি, টয়লেট ও পিকনিকের জন্য রান্না ও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ব্যবস্থা।

ইকোপার্ক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ১৫০ একরে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় জনবল ও অর্থের অভাবে বাকি কাজ শেষ হচ্ছে না। বরাদ্দ পেলে কাজ শুরু করা হবে।

জমি সংক্রান্ত জটিলতা নিয়ে মামলা চলমান থাকায় ইকো পার্কের কাজ পিছিয়ে আছে বলে জানালেন বিভাগীয় বন কর্মকতা মোঃ মতলবুর রহমান।

শিগগিরি এই জটিলতা কেটে যাবে এবং পার্কের সৌন্দর্যবর্ধনে কাজ শুরু করা সম্ভব হবে বলে জানালেন এই বন কর্মকর্তা।

নিউজটি শেয়ার করুন

অবহেলায় রংপুরের মিঠাপুকুর ইকোপার্ক

আপডেট সময় : ০১:২৭:৩৬ অপরাহ্ণ, রবিবার, ২৮ আগস্ট ২০২২

অবহেলায় পরে আছে রংপুরের একমাত্র প্রাকৃতিক শালবন মিঠাপুকুর ইকোপার্ক। উদ্বোধনের নয় বছর পেরিয়ে গেলেও পূর্ণরূপ পায়নি ইকোপার্কটি। সীমানা প্রাচীর নির্মিত হয়েছে অর্ধেক, নেই বন সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পার্কের ভেতরের রাস্তাটি অপরিচ্ছন্ন হওয়ায় চলাচলের উপায় নেই দর্শনার্থীদের। এসব দেখে হতাশ দর্শণার্থীরা।

২২৬ একর জায়গা নিয়ে গড়ে ওঠা রংপুরের একমাত্র শালবন মিঠাপুকুর ইকোপার্ক। ২০১৩ সালে দর্শনার্থীদের জন্য এটি উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। কিন্তু নয় বছরেও দর্শনার্থীদের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে পারেনি বন বিভাগ।

দর্শনার্থীদের অভিযোগ, এখনো পুরো পার্কটির সীমানা প্রাচীর নির্মিত না হওয়া নিরাপত্তা ঝুঁকি রয়েছে। ধসে পড়ছে অফিস ভবন। দর্শনার্থীদের জন্য নেই বিশুদ্ধ পানি, টয়লেট ও পিকনিকের জন্য রান্না ও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ব্যবস্থা।

ইকোপার্ক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ১৫০ একরে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় জনবল ও অর্থের অভাবে বাকি কাজ শেষ হচ্ছে না। বরাদ্দ পেলে কাজ শুরু করা হবে।

জমি সংক্রান্ত জটিলতা নিয়ে মামলা চলমান থাকায় ইকো পার্কের কাজ পিছিয়ে আছে বলে জানালেন বিভাগীয় বন কর্মকতা মোঃ মতলবুর রহমান।

শিগগিরি এই জটিলতা কেটে যাবে এবং পার্কের সৌন্দর্যবর্ধনে কাজ শুরু করা সম্ভব হবে বলে জানালেন এই বন কর্মকর্তা।