শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ০৪:৫১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘বিমানের টিকিটের দাম বাড়ানোর সুযোগ আর নেই’ এবার মোদিকে যে সতর্কবার্তা দিলেন ট্রাম্প যারা হত্যা-লুটপাটে জড়িত নন, তাদের রাজনীতিতে বাধা নেই: রিজভী ঈদের আগেই ক্রেতাশূন্য বাজার, চালের সঙ্গে মুরগিও চড়া বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে ইউনূস-মোদি বৈঠকের উদ্যোগ ঝলমলে আলোকসজ্জায় ফুটে উঠেছে ঈদের আমেজ আ. লীগকে ফেরানোর খায়েশ বিপজ্জনক: আসিফ মাহমুদ আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন জনগণ মেনে নেবে না: জামায়াত আমির আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনে চাপ দেওয়া হচ্ছে: হাসনাত আব্দুল্লাহ চীনের সঙ্গে যুদ্ধের গোপন পরিকল্পনা আমেরিকার গাজায় ৩ দিনে নিহত প্রায় ৬০০, চলছে স্থল অভিযান ইসরায়েলে হামাসের রকেট হামলা, তেল আবিবে সাইরেন এরদোয়ানের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী একরেমকে গ্রেপ্তারের পর উত্তাল তুরস্ক বাড়ছে বিক্ষোভ, নিরাপত্তা প্রধানকে সরিয়ে দিলেন নেতানিয়াহু শেষ মুহূর্তের গোলে রোমাঞ্চকর জয় ব্রাজিলের

আজই পদত্যাগ করতে পারেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
আপডেট : জানুয়ারি ৬, ২০২৫
Canada launches probe into Chinese election interference allegations

জাস্টিন ট্রুডোর চেয়ার এখন পুরোপুরি বিপদে। পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইল ​​পত্রিকা জানিয়েছে যে জাস্টিন ট্রুডো এই সপ্তাহে বা আজ পদত্যাগ করতে পারেন। পত্রিকাটি তার প্রতিবেদনে লিখেছে, জাস্টিন ট্রুডোর লিবারেল পার্টিতে অভ্যন্তরীণ কোন্দল বাড়ছে। এ কারণে তিনি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

শিগগিরই প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করতে পারেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। এ বিষয়ে তিনি একটি ঘোষণা করেছেন। দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবার অনুষ্ঠিত জাতীয় ককাসের বৈঠকের আগে ট্রুডো লিবারেল পার্টির নেতা হিসেবে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন।

দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, জাতীয় ককাসের বৈঠকে ট্রুডোকে বিদ্রোহের মুখে পড়তে হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, ট্রুডো মনে করছেন যে ককাস বৈঠকের আগে তার পদত্যাগের বিষয়ে একটি বিবৃতি জারি করা উচিত যাতে এটি মনে না হয় যে তাকে তার নিজের দলের এমপিরা ক্ষমতাচ্যুত করেছেন।

সূত্র বলছে, লিবারেল পার্টির ককাস বৈঠকে ট্রুডোকে দলীয় নেতার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হতে পারে। তবে, তিনি (ট্রুডো) অবিলম্বে পদ থেকে পদত্যাগ করবেন নাকি নতুন নেতা নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত এই পদে থাকবেন তা এখনও স্পষ্ট নয়।

উল্লেখ্য, আমেরিকায় ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর ট্রুডো ওপর চাপ অনেক বেড়ে গিয়েছিল। ক্রমাগত তাকে টার্গেট করে চলেছেন ট্রাম্প। ইলন মাস্কও ট্রাম্পের জয়ের পরপরই বলেছিলেন যে এখন ট্রুডোর দিন গোনা শুরু হয়েছে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ