শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান প্রধান উপদেষ্টার দেশের নাম ও সংবিধান পরিবর্তনের অধিকার সরকারের নেই: জাসদ শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন রোনালদোকে ধরে রাখতে ‘অবিশ্বাস্য’ প্রস্তাব আল নাসরের গাজায় অস্ত্রবিরতির কৃতিত্বের দাবি বাইডেনের ক্রিকেট বোর্ডে স্বৈরাচারী প্রভাব, সমাধানের আহ্বান আমিনুল হকের ‘নির্বাচিত সরকার ছাড়া গণতান্ত্রিক দেশ গড়া সম্ভব নয়’ দীর্ঘ ১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর এইচএমপি ভাইরাস আক্রান্ত নারীর মৃত্যু কোনো ভোটই রাতে হবে না: ইসি মাছউদ বিএনপির পক্ষ থেকে সর্বদলীয় সভায় যোগ দিচ্ছেন সালাউদ্দিন আহমেদ ‘ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে সব শিক্ষার্থী বই পাবে’ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের সমাবেশে হামলায় অন্তর্বর্তী সরকারের নিন্দা ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে বিএনপির অংশগ্রহণ নিয়ে ধোঁয়াশা সংস্কার বাস্তবায়নে রাজনৈতিক ঐক্যই মূল চ্যালেঞ্জ

আনারের মরদেহের পাশে বসেই খাবার খান হত্যাকারীরা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
আপডেট : মে ২৫, ২০২৪
আনারের মরদেহের পাশে বসেই খাবার খান হত্যাকারীরা

ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারকে কীভাবে হত্যা করা হয়েছে, কীভাবে তার মরদেহ গুম করার চেষ্টা চালানো হয়েছে— সেসব তথ্য এখন সামনে আসছে।

গত ১৩ মে কলকাতার নিউ টাউনের একটি অভিজাত অ্যাপার্টমেন্টের ফ্ল্যাটে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন এমপি আনার।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম মিন্ট শুক্রবার (২৪ মে) পুলিশের বরাতে জানিয়েছে, এমপি আনারকে হত্যা ও তার মরদেহ টুকরো টুকরো করার পর সেটির পাশে বসেই খাবার ও মদ খায় হত্যাকারীরা।

পুলিশের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, হত্যার পর আনারের মরদেহ ফ্ল্যাটের বাথরুমে নেওয়া হয়। সেখানেই বসে টুকরো টুকরো করা হয় তাকে। বাথরুমে যেন হত্যার কোনো আলামত না থাকে সেজন্য কয়েকবার পানি এবং ডিটারজেন্ট ব্যবহার করে এটি পরিষ্কার করা হয়।

এছাড়া রক্তের যেসব ছোপ ছোপ দাগ রুমে লেগেছিল সেগুলো মুছে ফেলতে পুরো ফ্ল্যাটটি পরিষ্কার করা হয়।

সংবাদমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, আনারের মরদেহের বড় বড় হাড্ডি এবং মাথার খুলি টুকরো করার জন্য চাপাতির মতো কোনো কিছু ব্যবহার করা হয়। আর মরদেহটি টুকরো করার কাজ করে জিহাদ হাওলাদার নামের এক ব্যক্তি। এই জিহাদ পেশায় একজন কসাই।

সংবাদমাধ্যম মিন্ট জানিয়েছে, কসাই জিহাদের বাড়ি বাংলাদেশের খুলনায়। তিনি ভারতের মুম্বাইয়ে অবৈধভাবে থাকতেন। হত্যার দুই মাস আগে তাকে কলকাতার নিউ টাউনে নিয়ে আসা হয়।

সফলভাবে হত্যাকাণ্ড সম্পন্ন করার পর কসাই জিহাদ মুম্বাই অথবা বাংলাদেশে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু তার অন্যান্য সহযোগীরা পারলেও তিনি পালাতে পারেননি।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ