সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:১০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দুর্গতিনাশিনী দেবীকে বিদায় জানালেন ভক্তরা জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডে জড়িত পুলিশ ছাড় পাবে না: উপদেষ্টা নাহিদ দলে দলে দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে ইসরায়েলিরা প্রধান উপদেষ্টার সাথে সেনাপ্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ রোনালদোর গোল, পর্তুগালের টানা তৃতীয় জয় ২৩ অক্টোবরের মধ্যে হজের নিবন্ধন করার নির্দেশ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের শুধু ছাত্রদের আন্দোলনে আলাদা ক্রেডিট দেয়ার সুযোগ নেই : গয়েশ্বর আওয়ামী লীগের বিচার হবে তাঁদের করা আইনেই: জামায়াতের আমির অশ্রুসিক্ত নয়নে দুর্গাকে বিদায় পশ্চিবঙ্গের মানুষের সৌদি আরবের মক্কায় আকস্মিক বন্যা পাকিস্তানে দুই গোত্রের সহিংসতায় নিহত ১১ লেবাননের গ্রামে ইসরায়েলি বাহিনীর অনুপ্রবেশ ঠেকাল হিজবুল্লাহ সৌদি আরব ও আমিরাতের কাছে আমেরিকার আরও অস্ত্র বিক্রি অক্টোবরে ডেঙ্গুর প্রকোপ আরও বেড়েছে টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপের জন্য বাংলাদেশ ‘এ’ দল ঘোষণা

ইউক্রেনে আরও ৮২ হাজার সেনা মোতায়েন রাশিয়ার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
আপডেট : অক্টোবর ২৯, ২০২২
ইউক্রেনে আরও ৮২ হাজার সেনা মোতায়েন রাশিয়ার

ইউক্রেনে যুদ্ধের জন্য আরও ৮২ হাজার রিজার্ভ সেনা পাঠিয়েছে রাশিয়া। খেরসন, ডনবাসসহ বেশ কয়েকটি অঞ্চলে রুশ বাহিনীর বিপর্যয়ের মধ্যে নতুন করে জোরালো লড়াই করতে এসব সেনা পাঠিয়েছে মস্কো।
রিজার্ভ থেকে সেনা পাঠানো নিয়ে রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু প্রেসিডেন্ট পুতিনকে বলেন, তিন লাখ রিজার্ভ সেনার মধ্যে ২ লাখ ১৮ হাজার প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন এবং ৮২ হাজার সেনা ইউক্রেনে পাঠানো হয়েছে।

শুক্রবার (২৯ অক্টোবর) পুতিন ও শোইগু’র মধ্যে বৈঠকটি রাশিয়ার দুটি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। বৈঠকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী পুতিনকে বলেন, আপনি যে ৩ লাখ সেনা সংঘবদ্ধের কথা বলেছিলেন তা সম্পন্ন হয়েছে।

পুতিনের নির্দেশের পর গত সেপ্টেম্বরে রিজার্ভ থেকে নতুন করে সেনা সমাবেশের প্রস্তুতি শুরু করে রাশিয়া। পুতিনের ঘোষণার প্রতিবাদে তখন রাশিয়ায় ব্যাপক বিক্ষোভ এবং দেশ ছেড়ে চলে যান অনেক নাগরিক।

এদিকে শুক্রবার ইউক্রেনের জেনারেল স্টাফ জানান, খেরসনে নিজেদের অবস্থা শক্তিশালী করার জন্য আরও ১ হাজার জরুরি সেনা দিনিপ্রো নদীর ওপারে পঠিয়েছে রাশিয়া। এর মানে কোনও লড়াই ছাড়াই শহরটির নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দিতে রাজি নয় ক্রেমলিন।

ইউক্রেনীয় সেনাদের সঙ্গে সম্ভাব্য বড় ধরনের লড়াইয়ের আগে দখলকৃত খেরসন থেকে বেসামরিকদের সরিয়ে নেওয়ার কাজ শেষ হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন রুশ কর্মকর্তারা। ধারণা করা হচ্ছে অন্তত ৭০ হাজার নাগরিককে দিনিপ্রো নদীর পূর্ব তীরে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

তবে এই পদক্ষেপকে জোরপূর্বক মানুষদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ইউক্রেন। দখলকৃত ভূখণ্ডে দখলদার বাহিনী কর্তৃক জনগণকে জোর পূর্বক নিয়ে আসা বা সরিয়ে নেওয়াকে যুদ্ধাপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ