মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিন শেষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৯ উইকেটে ২২৭ আমরা গাজায় পরিণত হতে চাই না: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর হজযাত্রীদের জন্য ‘লাব্বায়েক’ অ্যাপ উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত আইনজীবীদের কাছে চড়-থাপ্পড় খেলেন সাবেক আইনমন্ত্রী বজ্রপাতে পাঁচ জেলায় ১১ জনের মৃত্যু লন্ডন ম্যারাথনে নতুন বিশ্ব রেকর্ড উত্তেজনা নিরসনে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান, পাকিস্তানের প্রতি সমর্থন চীনের শুধু সংস্কার নয় ঐক্যের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে: আলী রীয়াজ ঐকমত্যে আসা সংস্কার বর্তমান সরকারকে বাস্তবায়ন করতে হবে : নূর তরুণদের নিয়ে যুবদল-ছাত্রদলের ৪ বিভাগে বৃহত্তর কর্মসূচি যে কোন সময় পাকিস্তানে হামলা করবে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস ইশরাকের গেজেট প্রকাশের আগে মন্ত্রণালয়ের মতামতের অপেক্ষা করেনি ইসি পাকিস্তান–আফগানিস্তান সীমান্তে ৫৪ জন নিহত ইউক্রেন যুদ্ধে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার করল উত্তর কোরিয়া

উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুন ২০, ২০২২
Flood situation deteriorates further in Brahmaputra basin
উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

উত্তরাঞ্চলের কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা এবং জামালপুর, নেত্রকোনা ও শেরপুর অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। এসব অঞ্চলের বেশিরভাগ নদ-নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। কষ্ট বেড়েছে পানিবন্দি লাখো মানুষের।

ব্রহ্মপুত্র ও ধরলা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। কুড়িগ্রামের ছোট বড় ১৬টি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। তাতে পানিবন্দি অবস্থায় আছে জেলার ৯ উপজেলার দুই লাখেরও বেশি মানুষ। বানের পানি বাড়ায় ভেসে গেছে অনেক পুকুরের মাছ, তলিয়ে গেছে ফসলি জমি।

তিস্তা, ধরলা, রত্নাই, সতীসহ লালমনিরহাটে বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে অনেক এলাকা। পানিবন্দি জেলার ২০টি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ। বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়ায় দুর্ভোগ বেড়েছে মানুষের।

বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে গাইবান্ধায়ও। সদর ফুলছড়ি সাঘাটার প্রায় ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দি।

পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের ভোগাই চেল্লাখালী সোমেশ্বরী ও মহারশি নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কয়েক জায়গায় বাঁধ ভেঙ্গে গেছে। এতে নিুাঞ্চলের কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছে।

বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে জামালপুরের ৬ উপজেলার অন্তত ৩০টি গ্রাম। পানিবন্দি হয়ে আছে জেলার ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশিগঞ্জ, মাদারগঞ্জ, মেলান্দহ ও সরিষাবাড়ি উপজেলার অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ। সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীতে পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে অনেক এলাকা।

বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে নেত্রকোনাতেও। প্রায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছে এই এলাকার। বিশুদ্ধ খাবার পানি ও গো খাদ্যের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ