শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৫০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সরকার কি সঠিক পথে আছে, যা বলছে রাজনৈতিক দলগুলো দেশের সব বিভাগে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে ৪ জন নিহত মালয়েশিয়ায় চাকরিপ্রত্যাশীরা সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার গ্রেপ্তার সংলাপের প্রথম দিনেই বিএনপির সঙ্গে বসবেন প্রধান উপদেষ্টা ১০ বছর পর বিশ্বকাপে বাংলাদেশের জয় রাষ্ট্র সংস্কারে পাঁচ কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি আবু সাঈদ হত্যা মামলার আসামিদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা ‘সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচন নিয়েও কাজ করুন’ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে হত্যার অভিযোগ জাতীয় নাগরিক কমিটির বিশ্ববাজারে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে তেলের দাম ইসরায়েলে ২৪০টি রকেট ছুড়ল হিজবুল্লাহ ইংল্যান্ডের শক্তিশালী দল ঘোষণা, নতুন মুখ জাফার মায়ামির আরেকটি শিরোপা

এশিয়ায় শক্তির বিচারে ভারত মিডলে, ২০তম স্থানে বাংলাদেশ

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক
আপডেট : সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৪
এশিয়ায় শক্তির বিচারে ভারত মিডলে, ২০তম স্থানে বাংলাদেশ

এশিয়া বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অঞ্চল। প্রায় সমস্ত বড় আন্তর্জাতিক শক্তি এখানে তাদের প্রভাব বাড়াতে চায়। এশিয়ায় কোন দেশের শক্তি বা প্রভাব–প্রতিপত্তি কেমন তা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক লোয়ি ইনস্টিটিউট।

‘লোয়ি ইনস্টিটিউট এশিয়া পাওয়ার ইনডেক্স’-এর তালিকা শক্তি বিবেচনায় দেশগুলো তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এগুলো হলো: সুপার পাওয়ার, মিডল পাওয়ার ও মাইনর পাওয়ার। আটটি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে সূচকটি তৈরি করেছে ‘লোয়ি ইনস্টিটিউট’। এগুলো হলো-সামরিক সক্ষমতা, প্রতিরক্ষা নেটওয়ার্ক, অর্থনৈতিক সক্ষমতা, কূটনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক প্রভাব, স্থিতিস্থাপকতা এবং ভবিষ্যতের সম্পদ।

তালিকা অনুযায়ী, এশিয়ায় সুপার পাওয়ার বা সর্বাধিক ক্ষমতাশালী দেশ হলো আমেরিকা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চীন। তারপরই শুরু হয় মিডল পাওয়ার দেশগুলোর তালিকা। এই তালিকায় শুরুতে রয়েছে ভারতের নাম। এরপরে রয়েছে জাপান, রাশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া। ভারতের অন্যতম প্রতিবেশী রাষ্ট্র পাকিস্তানের অবস্থান মিডল পাওয়ারে, ১৬তম অবস্থানে। অন্যদিকে বাংলাদেশ আছে তালিকার মাইনর পাওয়ারে এবং ২০তম স্থানে।

এশিয়ায় শক্তির বিচারে ২৭ দেশের মধ্যে গত বছর বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৯ নম্বরে। এবার এশিয়ায় শক্তির বিচারে পিছিয়েছে বাংলাদেশ। এবারের পাওয়ার ইনডেক্সে বাংলাদেশের স্কোর ১০০–তে ৯ দশমিক ৪। অন্যদিকে ভারত এগিয়েছে ১ ধাপ। বাংলাদেশ সর্বোচ্চ ভালো পারফর্ম করেছে ভবিষ্যতের সম্পদ বিষয়ে। এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৫তম। আর সবচেয়ে পিছিয়ে আছে অর্থনৈতিক সম্পর্কের সূচকে। এতে বাংলাদেশের অবস্থান ২৩তম।

তালিকায় বাংলাদেশের পরই রয়েছে শ্রীলঙ্কা। পাওয়ার ইনডেক্সে দেশটির স্কোর ১০০–তে ৭ দশমিক ৭। এদিকে বাংলাদেশের আরেক প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের অবস্থান পাওয়ার ইনডেক্সে ২৩ নম্বরে। গৃহযুদ্ধে জর্জরিত দেশটির স্কোর সব মিলিয়ে ১০০–তে ৬ দশমিক ৭।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ