বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৪:০৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষকে অব্যাহতি মানবিক করিডোর নিয়ে অন্ধকারে রেখেছে সরকার: বিএনপি আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ পাকিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের নতুন সম্ভাব্য সময়সূচি প্রকাশ টিসিবির জন্য ১৭৭ কোটি টাকার তেল কিনবে সরকার বাংলাদেশকে নিয়ে ভূরাজনৈতিক ষড়যন্ত্র হচ্ছে: আমীর খসরু বাংলাদেশকে পূর্ব কাশ্মীরে পরিণত করতে চায় ভারত: রিজভী হত্যা মামলায় মমতাজ ৪ দিনের রিমান্ডে রমনায় বোমা হামলা মামলা : ২ জনের যাবজ্জীবন, অন্যদের ১০ বছর সাজা সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা সরকার প্রধান হিসেবে প্রথমবার নিজ জন্মভূমিতে যাচ্ছেন ড. ইউনূস জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি ১৭ মে থেকে শুরু হচ্ছে পিএসএল লিবিয়ায় ভয়াবহ সংঘর্ষ, বাসিন্দাদের ঘরে থাকার নির্দেশ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানালো হামাস

এসডিজির বাস্তবায়ন পর্যালোচনা সম্মেলন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : মে ১৬, ২০২২

টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন পর্যালোচনা নিয়ে দ্বিতীয় জাতীয় সম্মেলন উদ্বোধন ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ সোমবার (১৬ই মে) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে যুক্ত হয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে এসডিজি বাস্তবায়নে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হওয়ার প্রত্যাশার কথা জানান।

আজ থেকে শুরু হওয়া তিন দিনের এ সম্মেলন আয়োজন করেছে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গভর্ন্যান্স ইনোভেশন ইউনিট।

পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, উন্নয়ন সহযোগী ও বিদেশি সংস্থার প্রতিনিধি, বেসরকারি খাতের প্রতিনিধি এবং আমন্ত্রিত সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়কের পদে নিয়োগ পেয়েছেন জুয়েনা আজিজ।

প্রসঙ্গত, এসডিজি হচ্ছে বিশ্ব মানবতার সমৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে জাতিসংঘ কর্তৃক ঘোষিত একটি কর্মপরিকল্পনা। এর মূল প্রতিশ্রুতি হলো, কাউকে পেছনে ফেলে রাখা যাবে না। এ প্রতিশ্রুতি পূরণে মূল ১৭টি অভীষ্ট ঠিক করা হয়েছে।

অভীষ্টগুলো হচ্ছে- দারিদ্র্য ও ক্ষুধা দূর, সুস্বাস্থ্য, অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা, লিঙ্গসমতা ও নারীর ক্ষমতায়ন, নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন, সাশ্রয়ী জ্বালানি, টেকসই প্রবৃদ্ধি, শিল্প ও অবকাঠামো, অসমতা হ্রাস, টেকসই শহর ও জনপদ, পরিমিত ভোগ, জলবায়ু কার্যক্রম, জলজ জীবন, স্থলজ জীবন, শান্তি, ন্যায় বিচার ও টেকসই উন্নয়নে বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব। এর অধীনে রয়েছে ১৭২টি লক্ষ্যমাত্রা, যা ২০৩০ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের কথা।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ