সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:১৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘যারা শহীদ হয়েছে তাদের রক্তে সাথে বেইমানি করা যাবে না’ নরেন্দ্র মোদী পুণ্যস্নান করলেন ত্রিবেণী সঙ্গমে ‘দেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করেছে’ চার প্রদেশ ও নতুন দুই বিভাগের প্রস্তাব সংস্কার কমিশনের অনির্বাচিত সরকার কখনো নিরাপদ না: জামায়াতের নায়েবে আমির আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন দাখিল সরে দাঁড়িয়েছেন মেয়েদের জাতীয় দলের প্রধান কোচ থানায় হামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হত্যা মামলায় শাহজাহান ওমরসহ তিনজন গ্রেপ্তার যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে থাকবে গাজা উপত্যকা: ট্রাম্প সুইডেনে স্কুলে গুলি, নিহত ১০ তাপমাত্রার সাথে বাড়বে কুয়াশার দাপট উত্তরবঙ্গের সব পেট্রল পাম্প অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা সবাই খালাস

কারাবাখে আজারবাইজান-আর্মেনিয়ার সংঘর্ষ, নিহত ৫

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : মার্চ ৬, ২০২৩
কারাবাখে আজারবাইজান-আর্মেনিয়ার সংঘর্ষ, নিহত ৫

বিতর্কিত অঞ্চল নাগোর্নো-কারাবাখে ফের সংঘর্ষে জড়িয়েছে ইউরোপের দুই দেশ আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া। এ ঘটনায় অন্তত ৫ জন নিহত হয়েছে। রোববার আজারবাইজানের সেনাবাহিনী এবং আর্মেনীয় অধিবাসীদের মধ্যে গোলাগুলিতে ওই ৫ জন নিহত হন। খবর আল-জাজিরার।

আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রোববার আজারবাইজানি সেনারা অস্ত্র বহন করছে এমন সন্দেহে একটি গাড়িবহর আটক করা হয়। এ সময়ই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে এবং দুই আজারবাইজানি সেনা নিহত হয়।

দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, গাড়িবহরটি একটি অননুমোদিত রাস্তা ব্যবহার করায় সেটিকে আটক করা হয়।

আর্মেনিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গোলাগুলির ঘটনায় কারাবাখের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তিন কর্মকর্তা নিহত হয়েছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আজারবাইজানের দাবিকে ‘অন্তঃসারশূন্য’ আখ্যা দিয়ে বলেছে, গাড়িবহরটি সরকারি নথি এবং সরকারি কাজে ব্যবহৃত বন্দুক বহন করছিল।

নাগর্নো-কারাবাখ বহুদিন ধরেই আজারবাইজানের অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। তবে এর জনসংখ্যা প্রধানত জাতিগতভাবে আর্মেনিয়ান।

১৯৯০ এর দশকের গোড়ার দিকে সোভিয়েত শাসনের পতনের সময় আর্মেনিয়ান বাহিনী কারাবাখের নিয়ন্ত্রণ নেয়। এরপর আজারবাইজান ২০২০ সালে ছয় সপ্তাহের সংঘাতে বিশাল এলাকা পুনরুদ্ধার করে। সেসময় প্রাণ হারান ছয় হাজারের বেশি মানুষ। এরপর রাশিয়ান রাশিয়ান শান্তিরক্ষীদের উপস্থিতিতে ওই এলাকায় যুদ্ধবিরতি হয়।

আজারবাইজানীয় প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ এবং আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান সংঘাত সমাধানের প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে বেশ কয়েকবার বৈঠক করেছেন, কিন্তু শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়নি।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ