বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:০১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শপথ গ্রহণের পরই ভারতসহ ১১ দেশকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘হুমকি’ ‘২০০ সিট পেলেও এককভাবে ক্ষমতায় যাবে না বিএনপি’ সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ‘ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত না দিলে বন্দিবিনিময় চুক্তির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন হবে’ বিপিএল ও ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ নিয়ে তাসকিনের ভাবনা ব্যর্থতা নিয়ে হোয়াইট হাউস ছাড়লেন জো বাইডেন জনগণ রায় দেবে আ. লীগের রাজনীতির অধিকার আছে কিনা: জামায়াতের আমির ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব গায়েবি মামলা প্রত্যাহার: আইন উপদেষ্টা তথ্য কমিশনার পদ থেকে মাসুদা ভাট্টিকে অপসারণ সিনিয়র ৪ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প, হাজারো কর্মকর্তাকে হুমকি ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল ৩ মোটরসাইকেল আরোহীর আমরা ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই : ফখরুল বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সম্পর্ক আরও জোরদার বিশেষ ওএমএস কার্যক্রম বন্ধ করল সরকার নির্বাচনী অঙ্গনকে দুর্নীতিমুক্ত করতেই সংস্কারের প্রস্তাব: বদিউল আলম

গ্যাস উত্তোলন বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে: জ্বালানি সচিব

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : আগস্ট ১৪, ২০২২
গ্যাস উত্তোলন বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে: জ্বালানি সচিব

আগামী ৫ বছরে এক হাজার এমএমসিএফটি গ্যাস উত্তোলন বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে জানান বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খণিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মাহবুব হোসেন। রোববার (১৪ আগস্ট) বিদ্যুৎ ভবনে ‘বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা: অস্থির বিশ্ববাজার’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।

এই লক্ষ্য বাস্তবায়নে ২০২৫ সাল নাগাদ ৪৬টি কূপ কুপ খনন করে ৬১৮ এমএমসিএফটি গ্যাস পাওয়ার আশা ব্যক্ত করেন তিনি।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় আমরা বেশকিছু বেশকিছু পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া উত্তোলন ও ওয়ার্ক ওভারের মাধ্যমে উত্তোলন বাড়ানোর পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। তারপরও এলএনজি নির্ভরতা কিছুটা থাকবে। কতটা নির্ভরশীল হতে হবে তা নির্ভর করবে গ্যাস উত্তোলনের ওপর।

তিনি বলেন, ২০২৭-২৮ সালের মধ্যে এক হাজার এমএমসিএফটি গ্যাস জাতীয় পর্যায়ে যুক্ত করতে কাজ করছে সরকার। ভোলা থেকেও গ্যাস উত্তোলনে কাজ করা হচ্ছে।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, বিশেষজ্ঞরা কেউ বলছেন, গ্যাস আছে কেউ বলছেন নেই। সমস্যাটা হলো আমরা তো তাদের কথার ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেই।

নসরুল হামিদ বলেন, সরকার সব সময় চায় গ্যাস উত্তোলন করতে। তাই গভীর সমুদ্রে তিন কোম্পানিকে দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে। তারা তাদের লাভ দেখেই কাজ করে, তারা লাভ না থাকলে কাজ করেনা। তখন আমাদের কিছূ করার থাকে না।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক বদরুল ইমাম, ক্যাবের জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক এম শামসুল আলম। এছাড়া পেট্রোবাংলা, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডসহ জ্বালানি বিভাগের কর্মকর্তারা সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ