প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণসহ ৬টি চ্যালেঞ্জ দেখছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ-সিপিডি। বাজেটের লক্ষ্য ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার কৌশল এবং পদক্ষেপগুলোকে অসম্পূর্ণ ও সমন্বয়হীন বলে মনে করে সংস্থাটি। যা তাদের বিবেচনায় এই বাজেটের অন্যতম দুর্বলতা। শুক্রবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাজেট পরবর্তী পর্যালোচনায়, রাজস্ব আহরণ বাড়ানো ও কর ব্যবস্থাপনা আধুনিক করার পরামর্শ দিয়েছে সিপিডি।
আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাতে আজ শুক্রবার (১০ই জুন) রাজধানীর একটি হোটেলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ- সিপিডির এই সংবাদ সম্মেলন।
এসময় বলা হয় মূল্যস্ফীতির রাশ টেনে ধরা, বৈদেশিক সাহায্যের যথাযথ ব্যবহার, ভ্যাট ট্যাক্সের আওতা বাড়ানো ও কার্যকর করা, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো, সামষ্টিক অর্থনীতির সমন্বয়সহ ছয়টি চ্যালেঞ্জ রয়েছে এবারের বাজেটে। বাজেটের ঘাটতি মেটাতে রাজস্ব আহরণ বাড়াতে হবে। স্বল্প ও মধ্যম মেয়াদী পদক্ষেপও নিতে হবে।
বাজেট বাস্তবায়নের কৌশল ও পদক্ষেপ যা বলা হয়েছে তাতেও সমন্বয়ের অভাব দেখতে পেয়েছে সিপিডি। বাস্তবায়ন কিভাবে হয় তাও দেখার বিষয় বলে মন্তব্য করেন তারা। সংস্থাটি মনে করে, বিদেশে থাকা সম্পদ বৈধ করার যে সুযোগ রাখা হয়েছে তা নীতি, রাজনীতি, অর্থনীতি সবদিক থেকেই অগ্রহণযোগ্য।
বাজেটের সফল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কর ব্যবস্থাপনার সংস্কার ও আধুনিকীকরণের পরামর্শও দিয়েছে সিপিডি।