বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:১৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দেশের বাজার আবারও বাড়লো সোনার দাম আইএমএফের ঋণের চতুর্থ কিস্তির অনুমোদন পেছালো বিশ্ব সরকার সম্মেলনে আমন্ত্রণ পেলেন ড. ইউনূস প্লে-অফ দৌড়ে ৭ ছক্কায় টিকে রইল ঢাকা জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাতে রোহিঙ্গা ইস্যু স্থানীয় নয়, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ভাবছে কমিশন: ইসি মাছউদ তীব্র সমালোচনার পর যেসব খাতে প্রত্যাহার হলো ভ্যাট মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের খরচ নিয়ে সুখবর আ.লীগ কখনও স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি ছিল না: মঈন খান সংস্কার করতে বেশি সময় লাগার কথা নয়: নজরুল ইসলাম খান পলক ও আতিকসহ ৪ জনের রিমান্ড সাবেক আইজিপি মামুনসহ ৪ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার বিমানে তল্লাশি চালিয়ে কিছু পাওয়া যায়নি উন্নয়নের নামে ডলার পাচার, বেড়েছে দাম কমেছে রিজার্ভ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ২২ অঙ্গরাজ্যে মামলা

চকবাজারে আগুন, ৬ জনের মরদেহ উদ্ধার

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : আগস্ট ১৫, ২০২২
চকবাজারে আগুন, ৬ জনের মরদেহ উদ্ধার

রাজধানীর চকবাজারের দেবীদাস লেনে প্লাস্টিক কারখানা ও গোডাউনে আগুনের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৬ জনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে আগুন নেভানোর পর গোডাউনের ভেতর থেকে ওই ৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। অগ্নিদগ্ধ ছয়জনের মরদেহ স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড হাসপাতাল) মর্গে নেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে একজনের মরদেহ শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

নিহত ছয়জনের মধ্যে চারজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন- মো. শরিফ (১৫), মো. বিল্লাল (৩৫), মো. স্বপন (২২), মো. ওসমান (২৫)।

এর আগে চকবাজারে প্লাস্টিকের গোডাউনে লাগা আগুন প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট। সোমবার (১৫ই আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়।

স্থানীয়রা জানান, চকবাজারের কামালবাগের দেবীদ্বার ঘাটের একটি হোটেলের রান্না ঘর থেকে আগুন প্লাস্টিকের গোডাউনে ছড়িয়ে যায়। খবর পেয়ে প্রথমে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট ও পরে আরও চারটি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজে যোগ দেয়।

ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার খালিদা ইয়াসমিন জানান, দুপুর ২টা ২০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন লাগা কারখানার ভবনসহ আশপাশের সব ভবনই ঝুঁকিপূর্ণ বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। দুপুর আড়াইটার দিকে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশনস অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিল্লুর রহমান।

তিনি বলেন, আমরা আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে এসে দেখি আশপাশের অনেক ভবনেই যত্রতত্র এ রকম বিভিন্ন ধরনের কারখানা গড়ে উঠেছে, যা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। একদিকে ঘিঞ্জি এলাকা অন্যদিকে এসব কারখানায় যখন-তখন যেকোনো ঘটনা ঘটে যেতে পারে। পাশাপাশি অনেক ভবনে মানুষ বাসও করছেন। তাদের জন্যই ঝুঁকি তৈরি হতে পারে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ