সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:০৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
রাজনৈতিক ভুল করলে বিএনপিকেও জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে: তারেক রহমান এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৪৫.৬২ বাংলাদেশের সঙ্গে আর্জেন্টিনার বাণিজ্য সহযোগিতার আহ্বান আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উদযাপন করবে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা পিলখানা হত্যাকাণ্ড: বিস্ফোরক মামলায় ২৫০ আসামির জামিন আমি যেখানেই দাঁড়াবো সেখানেই জিয়াকে খুঁজে পাবো: গয়েশ্বর নানা নাটকীয়তার পর গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর রক্ত ঝরবে কিন্তু দেশের সীমান্ত সুরক্ষিত থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সংস্কার ও নির্বাচনের প্রস্তুতি একসাথে চলবে: মির্জা ফখরুল নির্বাচন কমিশন কোনো রাজনৈতিক বক্তব্যের মধ্যেই ঢুকতে চায় না: সিইসি তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি পিছিয়ে ৯ ফেব্রুয়ারি ধার্য ‘রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রের অর্থ পরিশোধের জটিলতা দ্রুতই কেটে যাবে’ দেশে চাহিদার বিপরীতে ২ শতাংশ চিনিও উৎপাদন হচ্ছে না কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে পারে: শফিকুল আলম ২৬ জানুয়ারির মধ্যে সেনা সরাতে ইসরায়েলকে আলটিমেটাম লেবাননের

চার ই-কমার্স কোম্পানির দায় ও সম্পদের তথ্য চেয়ে নোটিস

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : অক্টোবর ১১, ২০২১

লোভনীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে গ্রাহক ঠকানোর অভিযোগে আলোচিত আরও চার ই-কমার্স কোম্পানির দায় ও সম্পদের তথ্য চেয়ে নোটিস দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
থলে, দালাল প্লাস, আনন্দের বাজার ও অল-শপার নামের ওই চার কোম্পানিকে গত বৃহস্পতিবার ওই নোটিস পাঠানো হয় বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডিজিটাল কমার্স সেলের কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাঈদ আলী জানান।

সোমবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “আগামী ১৭ অক্টোবরের মধ্যে তাদেরকে নোটিসের জবাব দিতে বলা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কারও সাড়া পাওয়া যায়নি।”

গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছে ওই চার কোম্পানির দায়ের পরিমাণ এবং সেই দায় পরিশোধের জন্য কোম্পানির সম্পদের পরিমাণ ও পরিকল্পনা জানাতে বলা হয়েছে নোটিসে।

ওয়েবসাইট খুলে অবাস্তব ও লোভনীয় ‘অফারে’ প্রলুব্ধ করে গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জে, কিউকম, ধামাকা, আলাদিনের প্রদীপসহ বেশ কয়েকটি কোম্পানি।

সর্বশেষ যে চার কোম্পানিকে নোটিস দেওয়া হয়েছে, তাদের ব্যবসার ধরণও ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জের মত বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা সাঈদ আলী।

তদন্ত চলার মধ্যেই কিছু ই-কমার্স কোম্পানির উদ্যোক্তা গ্রাহকের টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছে। অফিস বন্ধ থাকলেও অনেক কোম্পানি অনলাইনে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

সাঈদ আলী বলেন, “এরা বিভিন্ন রকম অনৈতিক অফার দিচ্ছে,… গ্রাহকদের প্রলুব্ধ করছে। ইতোমধ্যে আইনের আওতায় আসা ই-কমার্স কোম্পানিগুলো একই ধরনের অফার দিয়ে বিতর্কিত হয়েছিল।”

ওই চার কোম্পানির মধ্যে আনন্দের বাজারের প্রতিষ্ঠাতা আহমুদুল হক খন্দকারের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় প্রতারণার মামলাও হয়েছে। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালানোর কথা জানিয়েছে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ