শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ডেঙ্গুতে আরও ৩ মৃত্যু, শনাক্ত ১৮৬ কলকাতা মিশনে ভারতীয়দের জন্য ভিসা সীমিত করল বাংলাদেশ ভারতের অপপ্রচারে আমাদের কোনো ক্ষতি নেই : উপদেষ্টা সাখাওয়াত ‘বাংলাদেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র করলে কঠোর জবাব দেয়া হবে’ পঞ্চগড়ে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, বিজিবির কড়া প্রতিবাদ আমাদের ঘৃণা করে এমন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য নয়: রিজভী ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধর্ম নিয়ে বিভেদের ষড়যন্ত্র সফল হবে না: খন্দকার মোশাররফ আওয়ামী লীগের প্রভাবশালীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল বাংলাদেশ নিয়ে ভারতীয় ৪৯ গণমাধ্যমে গুজবের ছড়াছড়ি ‘স্বৈরাচারের দোসররা এখনও ষড়যন্ত্র করছে’ দিল্লি চলো কর্মসূচি ঘিরে আবারও উত্তাল ভারত শীতকালীন সবজির দাম কিছুটা কমলেও ভোগ্যপণ্যে নাভিশ্বাস অ্যাটলেটিকোর জয়, ঘরের মাঠে নাপোলির পরাজয় বর্তমান সরকার ব্যর্থ হলে বড় বিদ্রোহ হবে: জ্বালানি উপদেষ্টা পঞ্চগড় সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

জিআই হিসেবে অনুমোদন পেল যে ৪ পণ্য

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২৪
জিআই হিসেবে অনুমোদন পেল যে ৪ পণ্য

আরও ৪টি পণ্যকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে অনুমোদন দিয়ে আজ সোমবার জার্নাল প্রকাশিত হয়েছে। পণ্য ৪টি হলো রংপুরের হাঁড়িভাঙ্গা আম, মৌলভীবাজরের আগর, আগর আতর ও মুক্তাগাছার মন্ডা। এ নিয়ে বাংলাদেশে অনুমোদিত জিআই পণ্যের সংখ্যা দাঁড়াল ২৮টি।

শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে সোমবার প্রকাশিত একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০০৩ সালে বাংলাদেশে এ কাজের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে একে পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) নামে অভিহিত করা হয়। শিল্প মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগের ফলে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন, ২০১৩ পাস হয়। এর দুই বছর পর ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বিধিমালা, ২০১৫ প্রণয়ন করা হয়।

২০১৬ সালে জামদানি শাড়ীকে বাংলাদেশে প্রথম জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এরপর স্বীকৃতি পায় আরও ২০টি পণ্য। সেগুলো হলো বাংলাদেশের ইলিশ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম, বিজয়পুরের সাদা মাটি, দিনাজপুর কাটারীভোগ, বাংলাদেশের কালিজিরা, রংপুরের শতরঞ্জি, রাজশাহী সিল্ক, ঢাকাই মসলিন, রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফজলি আম, বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি, বাংলাদেশের শীতলপাটি, বগুড়ার দই, শেরপুরের তুলশীমালা ধান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ল্যাংড়া আম, আশ্বিনা আম, নাটোরের কাঁচাগোল্লা, বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল, টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম, কুমিল্লার রসমালাই ও কুষ্টিয়ার তিলের খাজা।

সম্প্রতি অনুমোদিত ৩টি পণ্য টাঙ্গাইল শাড়ী, নরসিংদীর অমৃতসাগর কলা ও গোপালগঞ্জের রসগোল্লার অনুমোদনের কপি ও জার্নাল গতকাল রোববার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা। এতে জিআই পণ্যের সংখ্যা হয় ২৪টি। আজ সোমবার ৪টি জিআই পণ্যের জার্নাল প্রকাশিত হওয়ায় মোট অনুমোদিত জিআই পণ্যের সংখ্যা দাঁড়াল ২৮টি।

এছাড়া আরও ২টি পণ্য জিআই পণ্য হিসেবে অনুমোদনের জন্য প্রক্রিয়াধীন। সেগুলো হলো জামালপুরের নকশি কাঁথা ও যশোরের খেজুর গুঁড়। আগামী সপ্তাহে এই দুটো পণ্যের জার্নাল প্রকাশিত হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ