মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:০৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি নতুন সহায়তার প্রতিশ্রুতি বিশ্বব্যাংকের দেশের মোট রিজার্ভ ২৪.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ‘পরিকল্পনার কাজ শেষ, শিগগিরই শ্বেতপত্র লেখার কাজ শুরু করবে কমিটি’ ইসির নিবন্ধন পেল জোনায়েদ সাকির গণসংহতি মাদকের গডফাদারদের আইনের আওতায় আনার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার তারল্য সংকট সমাধানে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক ফের তিন দিনের রিমান্ডে মেনন মোজাম্মেল বাবু, শ্যামল দত্ত ও শাহরিয়ার কবিরের ৭ দিনের রিমান্ড সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন ৩ দিনের রিমান্ডে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায় নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য খামেনির গাজা যুদ্ধ নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ইয়াহিয়া সিনওয়ার মিয়ানমারে ভয়াবহ বন্যায় নিহত ২৩৬ শক্তিশালী দল ঘোষণা করল শ্রীলঙ্কা নতুন টি-টেন লিগে ডাক পেলেন সাকিব-তামিম

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে তোলা প্রথম রঙিন ছবি প্রকাশ

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুলাই ১২, ২০২২
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে তোলা প্রথম রঙিন ছবি প্রকাশ

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ থেকে তোলা প্রথম পূর্ণ- রঙিন ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। ছবিটিকে এখন পর্যন্ত মহাবিশ্বের সবচেয়ে গভীরতম, বিস্তারিত ইনফ্রারেড দৃশ্য বলা হয়। এতে গ্যালাক্সির আলো রয়েছে যা আমাদের কাছে পৌঁছাতে বহু বিলিয়ন বছর লেগেছে। এই ছবির মধ্যে টেলিস্কোপটির প্রাথমিক আয়নার ‘সেলফি’ও রয়েছে।

স্থানীয় সময় সোমবার (১১ জুলাই) হোয়াইট হাউসে ব্রিফিংকালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রথম ছবিটি উন্মুক্ত করেছেন। এসময় তিনি বলেন, জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তোলা ছবিগুলো বিশ্বকে মনে করিয়ে দেবে আমেরিকা বড় কিছু করতে পারে।

জেমস ওয়েব দিয়ে তোলা আরো একটি ছবি আজ (মঙ্গলবার) প্রকাশ হওয়ার কথা রয়েছে। প্রথম ছবিটি দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

১০ বিলিয়ন ডলার খরচে তৈরি জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ গত বছরের ২৫শে ডিসেম্বর চালু হয়েছিল। বিখ্যাত হাবল স্পেস টেলিস্কোপের উত্তরসূরি জেমস ওয়েব৷

নাসা জানিয়েছে, এটি আকাশের সমস্ত ধরণের বিষয়বস্তু পর্যবেক্ষণ করবে, তবে এর দুটি লক্ষ্য রয়েছে। একটি হল ১৩.৫ বিলিয়ন বছরেরও বেশি আগে মহাবিশ্বে জ্বলতে থাকা প্রথম নক্ষত্রের ছবি তোলা; অন্যটি হ’ল দূরের গ্রহগুলি অনুসন্ধান করা যে তারা বাসযোগ্য হতে পারে কিনা।

নাসার বিজ্ঞানীরা এই টেলিস্কোপটি নিয়ে বেশ আশাবাদী। টেলিস্কোপ তৈরির সাথে যুক্ত বিজ্ঞানী ড. অ্যাম্বার স্ট্রঘন বিবিসি নিউজকে বলেন, “আমাদের প্রথম ছবিটি ছিল অসাধারণ। কিন্তু বিশদ বিজ্ঞানের ইঙ্গিত যা আমরা তাদের সাথে করতে পারব সেটাই আমাকে খুব উত্তেজিত করে।”

প্রোগ্রামার এরিক স্মিথ বলেন, “ওয়েবের ডিজাইন, ওয়েব যেভাবে দেখায়, আমি মনে করি, জনসাধারণ এই মিশনে সত্যিই মুগ্ধ হবে। এটি ভবিষ্যতের একটি মহাকাশযানের মতো দেখাবে।”


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ