বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:৪২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান প্রধান উপদেষ্টার দেশের নাম ও সংবিধান পরিবর্তনের অধিকার সরকারের নেই: জাসদ শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন রোনালদোকে ধরে রাখতে ‘অবিশ্বাস্য’ প্রস্তাব আল নাসরের গাজায় অস্ত্রবিরতির কৃতিত্বের দাবি বাইডেনের ক্রিকেট বোর্ডে স্বৈরাচারী প্রভাব, সমাধানের আহ্বান আমিনুল হকের ‘নির্বাচিত সরকার ছাড়া গণতান্ত্রিক দেশ গড়া সম্ভব নয়’ দীর্ঘ ১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর এইচএমপি ভাইরাস আক্রান্ত নারীর মৃত্যু কোনো ভোটই রাতে হবে না: ইসি মাছউদ বিএনপির পক্ষ থেকে সর্বদলীয় সভায় যোগ দিচ্ছেন সালাউদ্দিন আহমেদ ‘ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে সব শিক্ষার্থী বই পাবে’ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের সমাবেশে হামলায় অন্তর্বর্তী সরকারের নিন্দা ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে বিএনপির অংশগ্রহণ নিয়ে ধোঁয়াশা সংস্কার বাস্তবায়নে রাজনৈতিক ঐক্যই মূল চ্যালেঞ্জ

টিসিবি’র বিক্রয় চলমান থাকায় নিত্যপণ্যের দাম কমেছে : প্রধানমন্ত্রী

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : এপ্রিল ৬, ২০২২
টিসিবি’র বিক্রয় চলমান থাকায় নিত্যপণ্যের দাম কমেছে : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, টিসিবি’র বিক্রয় কার্যক্রম চলমান থাকায় নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য উল্লেখযোগ্য হারে কমতে শুরু করেছে।

তিনি আজ সংসদে সরকারি দলের সদস্য কাজিম উদ্দিন আহমেদের টেবিলে উত্থাপিত এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘করোনা মহামারিতে সৃষ্ট অর্থনৈতিক মন্দার কারণে যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু করে সব দেশেই পণ্যমূল্য লাগামহীনহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে অনাকাঙ্খিতভাবে যুক্ত হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এর কুফল হিসেবে আন্তর্জাতিক বাজারে নিত্ত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে জনবান্ধব বর্তমান সরকার দেশের নিত্যপণ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে সম্ভাব্য সব রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

প্রধানমন্ত্রী এ সময়ে নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের নেয়া নানা পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে বলেন, সরকারের কার্যক্রমের ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য যৌক্তিক পর্যায়ে রয়েছে। পবিত্র রজমান মাসে নিত্যপণ্য সহনীয় পর্যায়ে থাকবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যাক্ত করেন।

প্রশ্নোত্তরে তিনি কয়েকটি নিত্যপণ্যের টিসিবি, বর্তমান ও পূর্বের বাজারমূল্যের একটি তুলনামুলক চিত্র তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রীর দেয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ১ মার্চ সয়াবিন তেলের এক লিটার ক্যানের বাজার মূল্য ছিল ১৭০ টাকা, ৫ এপ্রিল এর মূল্য কমে হয়েছে ১৬১ টাকা ৫০ পয়সা, এ সময়ে খোলা সয়াবিন প্রতিলিটার ১৭৫ টাকা থেকে কমে ১৫৫ টাকা এবং পাম ওয়েল লিটার প্রতি ১৫৮ টাকা থেকে কমে ১৪২ টাকা হয়েছে। এ সময় টিসিবি প্রতি লিটার ক্যান বিক্রি করেছে ১১০ টাকা করে।

মশুর ডালের কেজি ১ মার্চের ১২০ টাকা থেকে কমে ৫ এপ্রিল হয়েছে ১১২ টাকা ৫০ পয়সা। এ সময়ে টিসিবি বিক্রি করছে ৬৫ টাকায় কেজি। খোলা চিনি প্রতি কেজি ১ মার্চের ৮৫ টাকা থেকে কমে ৫ এপ্রিল ৭৮ টাকা হয়েছে। এ সময়ে টিসিবি বিক্রি করছে ৫৫ টাকা। ছোলা কেজি প্রতি ১ মার্চের ৭৭ টাকা থেকে কমে ৫ এপ্রিল ৭২ টাকা ৫০ পয়সায় এসেছে। এ সময়ে টিসিবি বিক্রি করছে কেজি ৫০ টাকায়। পেঁয়াজ ১ মার্চের ৬০ টাকা কেজি থেকে কমে ৫ এপ্রিল ৩১ টাকা ৫০ পয়সা হয়েছে। টিসিবি বিক্রি করছে ২০ টাকা কেজি দরে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ