সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৩২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
রাজনৈতিক ভুল করলে বিএনপিকেও জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে: তারেক রহমান এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৪৫.৬২ বাংলাদেশের সঙ্গে আর্জেন্টিনার বাণিজ্য সহযোগিতার আহ্বান আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উদযাপন করবে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা পিলখানা হত্যাকাণ্ড: বিস্ফোরক মামলায় ২৫০ আসামির জামিন আমি যেখানেই দাঁড়াবো সেখানেই জিয়াকে খুঁজে পাবো: গয়েশ্বর নানা নাটকীয়তার পর গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর রক্ত ঝরবে কিন্তু দেশের সীমান্ত সুরক্ষিত থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সংস্কার ও নির্বাচনের প্রস্তুতি একসাথে চলবে: মির্জা ফখরুল নির্বাচন কমিশন কোনো রাজনৈতিক বক্তব্যের মধ্যেই ঢুকতে চায় না: সিইসি তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি পিছিয়ে ৯ ফেব্রুয়ারি ধার্য ‘রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রের অর্থ পরিশোধের জটিলতা দ্রুতই কেটে যাবে’ দেশে চাহিদার বিপরীতে ২ শতাংশ চিনিও উৎপাদন হচ্ছে না কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে পারে: শফিকুল আলম ২৬ জানুয়ারির মধ্যে সেনা সরাতে ইসরায়েলকে আলটিমেটাম লেবাননের

ঢাবি শিক্ষক রহমতউল্লাহকে সব দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : এপ্রিল ২০, ২০২২

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রহমতউল্লাহকে সকল একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২০ এপ্রিল) বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভায় উপস্থিত সিন্ডিকেট সদস্য ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক হুমায়ূন কবির সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

বঙ্গবন্ধুর খুনি খন্দকার মোশতাক আহমদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর অভিযোগে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি হবে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রোববার (১৭ এপ্রিল) ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে আলোচনা সভার আয়োজন করে। সেখানে মো. রহমত উল্লাহ মুজিবনগর সরকারের সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত খন্দকার মোশতাক আহমদের প্রতিও শ্রদ্ধা জানান।

এ নিয়ে তখনই সোচ্চার হয়ে ওঠেন উপস্থিত অতিথিরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য (প্রশাসন) মুহাম্মদ সামাদের প্রবল আপত্তি ও প্রতিবাদের মুখে রহমতউল্লাহর বক্তব্যের ওই অংশটি প্রত্যাহার করেন উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান।

এরপর গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন অঙ্গনে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও সমালোচনা শুরু হয় বিভিন্ন পর্যায়ে।

এরপর এ ঘটনায় ক্ষমা চান তিনি। এ সময় বিষয়টি ‘অনিচ্ছাকৃত’ বলে উল্লেখ করেন রহমত উল্লাহ।

তিনি ক্ষমা প্রার্থনা করে বলেন, বক্তব্য প্রদানকালে আমি যদি অজ্ঞতাবশত কোনও শব্দ বাক্য উচ্চারণ করে থাকি, তা নিতান্তই আমার অনিচ্ছাকৃত ভুল। এ জন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা প্রার্থনা করছি।’ তার বক্তব্যকে কেন্দ্র করে যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধের সব পক্ষের মধ্যে কোনো ভুল বোঝাবুঝি না হয়, সে জন্যও সবাইকে সচেতন থাকার আহ্বান জানান তিনি।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ