টি-টোয়েন্টি বিশ^কাপের মূলপর্বে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩৩ রানে হারালো পাকিস্তান। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৮৫ রান সংগ্রহ করে পাকিস্তান। ইফতিখার আহমেদ ও শাদাব খানের দুর্দান্ত অর্ধশকে বড় সংগ্রহ পায় পাকিস্তান।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরতেই উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। শাহীন আফ্রিদির বলে শূন্য রানে আউট হন কুইন্টন ডি কক। পরে রাইলি রুশোকেও ফেরান শাহীন আফ্রিদি। এরপর ৪ উইকেটে ৬৯ রান সংগ্রহ করে দক্ষিণ আফ্রিকা। তখন বৃষ্টি নামলে ১৪ ওভারে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৪২ রান। নির্ধারিত ১৪ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১০৮ রানেই গুটিয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
পাকিস্তানের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট উইকেট শিকার করেন শাহীন আফ্রিদি।
এরআগে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলিং তোপে প্রথমেই হোচট খায় পাকিস্তান। অধিনায়ক বাবার আজম ও রিজওয়ানকে আউট করে চাপের মধ্যে ফেলে দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে ইফতিখার আহমেদ ও শাদাব খানের নৈপূন্যে ১৮৫ রানের বড় সংগ্রহ করে পাকিস্তান। ইফতিখার আহমেদ ও শাদাব খান দুজনই তাদের ক্যারিয়ারে যোগ করেন আরেকটি অর্ধশতক।
দক্ষিণ আফ্রিকা একাদশ
কুইন্টন ডি কক (উইকেটরক্ষক), টেম্বা বাভুমা (অধিনায়ক), রাইলি রুশো, এইডেন মার্কাম, হাইনরিখ ক্লাসেন, ট্রিস্তান স্টাবস, ওয়েইন পার্নেল, কাগিসো রাবাদা, লুঙ্গি এনগিদি, আনরিখ নরকিয়া, তাবরেজ শামসি
পাকিস্তান একাদশ
মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটরক্ষক), বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ হারিস, শান মাসুদ, ইফতিখার আহমেদ, শাদাব খান, মোহাম্মদ নওয়াজ, মোহাম্মদ ওয়সম জুনিয়র, শাহীন আফ্রিদি, হারিস রউফ, নাসিম শাহ।