বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:০৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান প্রধান উপদেষ্টার দেশের নাম ও সংবিধান পরিবর্তনের অধিকার সরকারের নেই: জাসদ শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন রোনালদোকে ধরে রাখতে ‘অবিশ্বাস্য’ প্রস্তাব আল নাসরের গাজায় অস্ত্রবিরতির কৃতিত্বের দাবি বাইডেনের ক্রিকেট বোর্ডে স্বৈরাচারী প্রভাব, সমাধানের আহ্বান আমিনুল হকের ‘নির্বাচিত সরকার ছাড়া গণতান্ত্রিক দেশ গড়া সম্ভব নয়’ দীর্ঘ ১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর এইচএমপি ভাইরাস আক্রান্ত নারীর মৃত্যু কোনো ভোটই রাতে হবে না: ইসি মাছউদ বিএনপির পক্ষ থেকে সর্বদলীয় সভায় যোগ দিচ্ছেন সালাউদ্দিন আহমেদ ‘ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে সব শিক্ষার্থী বই পাবে’ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের সমাবেশে হামলায় অন্তর্বর্তী সরকারের নিন্দা ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে বিএনপির অংশগ্রহণ নিয়ে ধোঁয়াশা সংস্কার বাস্তবায়নে রাজনৈতিক ঐক্যই মূল চ্যালেঞ্জ

দেশজুড়ে শিশুদের কোভিড টিকাদান শুরু

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : অক্টোবর ১১, ২০২২
দেশজুড়ে শিশুদের কোভিড টিকাদান শুরু

দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের কোভিড টিকাদানে বিশেষ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) থেকে শুরু তিন সপ্তাহের এ কর্মসূচিতে টিকার আওতায় আনা হবে প্রায় এক কোটি শিশুকে।

একযোগে দেশের ৪২৭টি উপজেলায় ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের দেয়া হবে বিশেষভাবে তৈরি ফাইজার-বায়োএনটেকের টিকা। প্রথম ডোজ নেয়ার আট সপ্তাহ পর দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে তাদের। সব উপজেলা পর্যায়ে টিকা পাঠানো হয়েছে।

জানা গেছে, গত ১১ অগাস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শেরে বাংলা নগরের আবুল বাশার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১৭ শিক্ষার্থীকে পরীক্ষামূলকভাবে করোনাভাইরাসের টিকা দেয়া হয়। এরপর থেকে এতদিন দেশের সিটি করপোরেশন এলাকায় ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের টিকা দেয়া হচ্ছিল। এবার দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে শিশুদের টিকাদানে বিশেষ কার্যক্রম শুরু হলো।

শামসুল হক জানান, এদিন শিশুদের স্কুলকেন্দ্রিক টিকাদান শুরু হবে। পরবর্তীকালে তা কমিউনিটি পর্যায়ে দেওয়া হবে। এই টিকার দু’টি ডোজ আট সপ্তাহের ব্যবধানে নিতে হয়। এরই মধ্যে সুরক্ষা ওয়েবপোর্টাল বা অ্যাপের মাধ্যমে উল্লিখিত বয়সসীমার শিশুদের রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে।

‘রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে ১৭ ডিজিটের ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন নম্বর ব্যবহার করতে হবে। নিবন্ধনের পর টিকাকার্ড দেখালে কাছাকাছি কোনো স্কুলে স্থাপিত টিকাকেন্দ্র ও পরবর্তী সময়ে কমিউনিটি পর্যায়ের (স্কুলবহির্ভূত শিশু) কেন্দ্র থেকে টিকা নেওয়া যাবে।’ কোনো কারণে শিশুর সুরক্ষা নিবন্ধন সম্ভব না হলেও লাইন লিস্টিংয়ের মাধ্যমে করোনার টিকা দেওয়া হবে।

তিনি আরো জানান, প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান/প্রতিনিধি, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও স্বাস্থ্য-পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বা পৌরসভা কর্তৃপক্ষ আলোচনা করে সমন্বয়ের মাধ্যমে টিকাদানের সময় নির্ধারণ করবেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এ কর্মকর্তা আরও জানান, এ কর্মসূচির পর একদিন শুধু জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের স্কুলের বাইরে থাকা ৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের ভ্যাকসিনেশনের আওতায় আনতে সারাদেশের কমিউনিটি পর্যায়ে একযোগে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালিত হবে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ