মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:১১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি নতুন সহায়তার প্রতিশ্রুতি বিশ্বব্যাংকের দেশের মোট রিজার্ভ ২৪.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ‘পরিকল্পনার কাজ শেষ, শিগগিরই শ্বেতপত্র লেখার কাজ শুরু করবে কমিটি’ ইসির নিবন্ধন পেল জোনায়েদ সাকির গণসংহতি মাদকের গডফাদারদের আইনের আওতায় আনার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার তারল্য সংকট সমাধানে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক জামিন পেলেন সাবেক বিচারপতি মানিক ফের তিন দিনের রিমান্ডে মেনন মোজাম্মেল বাবু, শ্যামল দত্ত ও শাহরিয়ার কবিরের ৭ দিনের রিমান্ড সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন ৩ দিনের রিমান্ডে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায় নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য খামেনির গাজা যুদ্ধ নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ইয়াহিয়া সিনওয়ার মিয়ানমারে ভয়াবহ বন্যায় নিহত ২৩৬ শক্তিশালী দল ঘোষণা করল শ্রীলঙ্কা নতুন টি-টেন লিগে ডাক পেলেন সাকিব-তামিম

দেশের ১০‌টি দুর্বল ব্যাংক চিহ্নিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : আগস্ট ৪, ২০২২
দেশের ১০‌টি দুর্বল ব্যাংক চিহ্নিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলোর মধ্যে শ্রেণীকৃত ঋণের মাত্রা, মূলধনের পর্যাপ্ততা, ঋণ-আমানত অনুপাত ও প্রভিশনিং বা নিরাপত্তা স‌ঞ্চি‌তির পরিমাণ বি‌বেচনা করে ১০টি দুর্বল ব্যাংক চিহ্নিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার এ তথ্য জানান। তবে তিনি ব্যাংকগুলোর নাম বলেননি।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছে, ঋণ ব্যবস্থাপনায় ব্যাংক সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন সংক্রান্ত বিষয়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতে ঋণ পুনঃতফসিলিকরণ ও পুনর্গঠন সংক্রান্ত মাস্টার সার্কুলার জারি করা হয়েছে। এ সার্কুলারে বর্ণিত শর্ত মোতাবেক ব্যাংকগুলো উপরোক্ত বিষয়ে নিজেরাই সিদ্ধান্ত নিতে পারবে, যা আগে অনেকটা অস্বচ্ছ এবং অসমভাবে করা হতো।

ব্যাংকিং ব্যবস্থায় অপেক্ষাকৃত দুর্বল ব্যাংকসমূহকে চিহ্নিত করার লক্ষ্যে চারটি চলক যেমন- শ্রেণীকৃত ঋণের মাত্রা, মূলধন পর্যাপ্ততা, ঋণ-আমানত অনুপাত ও প্রভিশনিংয়ের পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে দুর্বল ১০টি ব্যাংক চিহ্নিত করা হয়েছে। চিহ্নিত ব্যাংকগুলোকে তাদের সমস্যা সমাধানকল্পে বাংলাদেশ ব্যাংক ওয়ান-টু-ওয়ান ভিত্তিতে আলোচনা কার্যক্রম শুরু করছে। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো তিন বছর মেয়াদি বিজনেস প্ল্যান দেবে, যার ক্রমঅগ্রগতি বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পর্যবেক্ষণ করবেন।

গভর্নর জানান, আমি দুর্বল ব্যাংকগু‌লোর নাম বল‌তে চাই না। ত‌বে পত্রপ‌ত্রিকায় ইতোমধ্যে নাম এসেছে। আমা‌দের লক্ষ্য ব্যাংকগু‌লো‌কে উন্ন‌তির মাধ্যমে অর্থ‌নৈ‌তিকভা‌বে শ‌ক্তিশালী করা। দুর্বল ব্যাংকগুলোর ম‌ধ্যে প্রথম‌টির (ন্যাশনাল ব্যাংক) স‌ঙ্গে আলোচনায় ব‌লে‌ছি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ‌কে স্বাধীনভা‌বে কাজ কর‌তে দি‌তে হ‌বে।

ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল, কাজী ছাইদুর রহমান, আবু ফরাহ মো. নাছের, এ কে এম সাজেদুর রহমান খান, বিএফআইইউ প্রধান মাসুদ বিশ্বস, নির্বাহী পরিচালক ও প্রধান অর্থনী‌তি‌বিদ হা‌বিবুর রহমান, নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম ও সহকারী মুখপাত্র জি এম আবুল কালাম আজাদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ