মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৪৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিন শেষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৯ উইকেটে ২২৭ আমরা গাজায় পরিণত হতে চাই না: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর হজযাত্রীদের জন্য ‘লাব্বায়েক’ অ্যাপ উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত আইনজীবীদের কাছে চড়-থাপ্পড় খেলেন সাবেক আইনমন্ত্রী বজ্রপাতে পাঁচ জেলায় ১১ জনের মৃত্যু লন্ডন ম্যারাথনে নতুন বিশ্ব রেকর্ড উত্তেজনা নিরসনে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান, পাকিস্তানের প্রতি সমর্থন চীনের শুধু সংস্কার নয় ঐক্যের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে: আলী রীয়াজ ঐকমত্যে আসা সংস্কার বর্তমান সরকারকে বাস্তবায়ন করতে হবে : নূর তরুণদের নিয়ে যুবদল-ছাত্রদলের ৪ বিভাগে বৃহত্তর কর্মসূচি যে কোন সময় পাকিস্তানে হামলা করবে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস ইশরাকের গেজেট প্রকাশের আগে মন্ত্রণালয়ের মতামতের অপেক্ষা করেনি ইসি পাকিস্তান–আফগানিস্তান সীমান্তে ৫৪ জন নিহত ইউক্রেন যুদ্ধে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার করল উত্তর কোরিয়া

ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও যথাযোগ্য মর্যাদায় শবে কদর পালন

অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : মার্চ ২৮, ২০২৫
ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও যথাযোগ্য মর্যাদায় শবে কদর পালন

ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও যথাযোগ্য মর্যাদায় পবিত্র লাইলাতুল কদর বা পবিত্র শবে কদর পালিত হয়েছে। তাৎপর্যপূর্ণ এই রাতে আল্লাহ নৈকট্য লাভের আশায় ইবাদত বন্দেগি করেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। মসজিদে মসজিদে চলে জিকির আসকার, কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়া মাহফিল।

পবিত্র শবে কদরের রাতে বান্দার ভাগ্য নির্ধারণ করেন মহান আল্লাহ। বলা হয় মহান সৃষ্টিকর্তা যে কয়টি রাতকে বান্দার কল্যাণের জন্য নেয়ামত হিসেবে দান করেছেন তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ লাইলাতুল কদরের রাত। মূলত এর সম্মান বুঝাতে একই সাথে আল কোরআন আর সূরা কদর নাজিল হয় এই রজনীতে।

এজন্য শুকরিয়া আদায়ে মসজিদ ও বাসা-বাড়িতে ইবাদত করেছেন মুসল্লিরা। সারারাত ধরে মসগুল ছিলেন নফল নামাজ আদায়, কোরআন তিলাওয়াত, জিকিরে আসকারে।

নামাজ পড়তে আসা একজন বলেন, ‘ধর্ম, বর্ণ, ভিন্নমত যে যার মতোই থাকুক না কেন, বাংলাদেশ সুখে থাকুক, শান্তিতে থাকুক, স্থিরভাবে থাকুক সেই প্রত্যাশা নিয়ে আজকে মূলত আল্লাহর কাছে আমাদের আকুতি। আল্লাহ যেন আমাদের গুনাহ মাফ করে দেন। আমাদের মাতা পিতার গুনাহগুলোকে আল্লাহ মাফ করে দেন।’

মুসল্লিরা বলেন, মহান আল্লাহ লাইলাতুল কদরের রাতকে অনন্য মর্যাদা দিয়েছেন। হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও এই রাতের ইবাদত উত্তম। এই রাতে আল্লাহ মুমিনের জন্য অশেষ রহমত ও নিয়ামত বরাদ্দ রাখেন।

এ রাত সম্পর্কে বায়তুল মোকাররমের খাদেম জানান, রমজান থেকে সংযম, ত্যাগের শিক্ষা নিয়ে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তা বাস্তবায়ন, প্রয়োগ রাখতে হবে।

অনেকেই ইবাদত শেষে পরিবার স্বজন আত্মীয়দের মধ্যে যারা দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন তাদের কবর জিয়ারত করেন।

কবর জিয়ারত করতে আসাদের মধ্যে একজন বলেন, ‘কবরবাসী সকলের জন্যই দোয়া করা হয়েছে। আজকের এই দিনের অছিলায় যেন আল্লাহ তাদের কবরের সকল আজাব মাফ করে দেন।’

মহিমান্বিত এই রজনীতে নেক হায়াতের জন্য নীরবে ক্ষমা চাইছেন অনেকেই। সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ জীবন গঠনে এই রাতে ইবাদতের প্রতি গুরুত্ব দিচ্ছেন ওলামা মাশায়েখ ও ইসলামিক চিন্তাবিদরা।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ