শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০২:০০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ছয় বছরের জন্য নারী ফুটবল দলের স্পন্সর ‘ঢাকা ব্যাংক’ দেশের ফুটবল নিয়ে উঠছে ব্যর্থতার নানা প্রশ্ন চাহিদা থাকলেও ভিসা জটিলতায় পিছিয়ে আমিরাতে শ্রমিক নিয়োগ ঈদের ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেছে, রোববার ঈদ চীন সফর শেষে দেশে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ভোটাধিকার হরণের চেষ্টা করলে বিএনপি আবার মাঠে নামবে: মির্জা ফখরুল সংস্কারের কথা বলে জনগণের সাথে লুকোচুরি খেলা হচ্ছে: রিজভী আগামীকাল ফ্রান্সে ঈদুল ফিতর ভারত-পাকিস্তান পবিত্র ঈদুল ফিতর ঘোষণা করেছে সোমবার সাইবার ট্রাইব্যুনালে হওয়া ৪১০টি মামলা প্রত্যাহার পরম শ্রদ্ধায় ড. ইউনূসকে বিদায় জানালো চীন ভূমিকম্পে মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে জেলা প্রশাসকের বাংলো থেকে সংসদ নির্বাচনের সিল মারা ব্যালট উদ্ধার অস্ট্রেলিয়ায় ঈদ অনুষ্ঠিত হবে সোমবার

নাঈমুল ইসলাম খানের ১৬৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : মার্চ ১৮, ২০২৫
নাঈমুল ইসলাম খানের ১৬৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খান ও তার পরিবারের ১৬৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। এসব হিসাবে ছয় কোটি ২৫ লাখ ৪৯ হাজার ৯৪৪ টাকা রয়েছে। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

আদালত সূত্র জানায়, দুদকের উপপরিচালক আফরোজ হক খান এসব হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনে তিনি উল্লেখ করেছেন, নাঈমুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে ঘুষ বা অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ ও এর উৎস আড়াল করতে তার নামে, স্ত্রী নাসিমা খান মন্টি, তাদের তিন সন্তান লাবিবা নাঈম খান, আদিভা নাঈম খান ও যুলিকা নাঈম খানের ১৬৩টি ব্যাংক হিসাবে ৩৮৬ কোটি টাকা জমা করেন। এর মধ্যে ৩৭৯ কোটি টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। বর্তমানে ৮ কোটি ৭৬ কোটি টাকা স্থিতি রয়েছে।

আবেদনে আরো বলা হয়, নাঈমুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং করারসহ নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটি অনুসন্ধানে টিম গঠন করা হয়েছে। অনুসন্ধানকালে তার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ১৬টি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সর্বমোট ১৬৩টি হিসাবে কোটি কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এসব হিসাবে রাখা অর্থ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে ব্যাংক হিসাবগুলোতে রাখা অর্থ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে অনুসন্ধানের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।

সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ