শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:২৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারের মূল অর্থনৈতিক সংস্কারের অংশ হতে প্রস্তুত বিশ্বব্যাংক জাদেজা-অশ্বিনের জুটিতে দিনের শেষটা নিজেদের করে নিলো ভারত চলতি অর্থবছরে ২ বিলিয়ন ডলার দিতে পারে বিশ্বব্যাংক মব জাস্টিসের নামে ‘পিটিয়ে হত্যা’ দুঃখজনক: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সব স্থানে সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া সঠিক নয়: মির্জা ফখরুল ‘সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠানো হোক’ ডিসির কাছে জবাবদিহি করতে হবে সেনা কর্মকর্তাদের বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের শ্রীলঙ্কাকে ‘মোবাইল নাম্বার’ উপহার দিয়েছে বাংলাদেশ ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পয়েন্ট খোয়াল ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা মেসির মায়ামিকে রুখে দিল আটলান্টা তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর ২১ সেপ্টেম্বর শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, এগিয়ে বামপন্থী নেতা আমাজনের বেশিরভাগ নদীই মরুভূমি হবার পথে

পদ্মাসেতু দেখতে মমতাকে শেখ হাসিনার আমন্ত্রণ

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুলাই ২০, ২০২২
পদ্মাসেতু দেখতে মমতাকে শেখ হাসিনার আমন্ত্রণ

পদ্মা সেতু পরিদর্শনের অনুরোধ জানিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চিঠির মাধ্যমে সেপ্টেম্বরে দিল্লি­তে মমতার সঙ্গে সাক্ষাতের ইচ্ছাও প্রকাশ করেছেন শেখ হাসিনা।

মাসখানেক আগে রাজশাহীর এক ঝুড়ি সুস্বাদু আম পাঠিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। প্রাপ্তি স্বীকার করে প্রধানমন্ত্রীকে একটি আন্তরিক চিঠি দিয়েছিলেন মমতা। এরপরই ১২ই জুলাই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর চিঠির উত্তরে পদ্মা সেতু দেখার আমন্ত্রণ জানালেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।

প্রধানমন্ত্রীর পাঠানো আমন্ত্রণপত্র মঙ্গলবার বিকালে ঢাকা থেকে রাজ্যের সদর দপ্তরে পৌঁছায়। মমতাকে পাঠানো চিঠিতে শেখ হাসিনা লিখেছেন, ‘সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ রইল। আগামী সেপ্টেম্বরে আমি নয়া দিলি­ সফরের আশা করছি, আপনার সঙ্গে দেখা হবে।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণের মাধ্যমে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রদর্শিত পথে আত্মনির্ভরশীল সোনার বাংলা বিনির্মাণে বাংলাদেশ আরও এক ধাপ এগিয়ে গেছে।’

‘এই সেতু বাংলাদেশের সাথে পশ্চিমবঙ্গ অর্থাৎ সমগ্র ভারতের আত্মিক বন্ধনকে আরও দৃঢ় করবে, ও বাণিজ্যিক সম্পর্কে সম্ভাবনার নতুন দ্বার উন্মোচন করবে বলে, আমি বিশ্বাস করি। দুই বাংলার ভাষা, সংস্কৃতি ও আদর্শগত সাদৃশ্যের উপর ভিত্তি করে বিদ্যমান সম্পর্ককে দৃঢ় করতে একযোগে কাজ করার বিকল্প নেই।’


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ