শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:০১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘যারা শহীদ হয়েছে তাদের রক্তে সাথে বেইমানি করা যাবে না’ নরেন্দ্র মোদী পুণ্যস্নান করলেন ত্রিবেণী সঙ্গমে ‘দেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করেছে’ চার প্রদেশ ও নতুন দুই বিভাগের প্রস্তাব সংস্কার কমিশনের অনির্বাচিত সরকার কখনো নিরাপদ না: জামায়াতের নায়েবে আমির আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন দাখিল সরে দাঁড়িয়েছেন মেয়েদের জাতীয় দলের প্রধান কোচ থানায় হামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হত্যা মামলায় শাহজাহান ওমরসহ তিনজন গ্রেপ্তার যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে থাকবে গাজা উপত্যকা: ট্রাম্প সুইডেনে স্কুলে গুলি, নিহত ১০ তাপমাত্রার সাথে বাড়বে কুয়াশার দাপট উত্তরবঙ্গের সব পেট্রল পাম্প অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা সবাই খালাস

পাকিস্তানে ভোজ্যতেলের দাম এখন লিটারপ্রতি ৬০৫

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুন ১, ২০২২
এক ধাক্কায় বাড়ল ২১৩ রুপি, পাকিস্তানে ভোজ্যতেলের দাম এখন লিটারপ্রতি ৬০৫

পাকিস্তান সরকার এক লাফে ভোজ্যতেলের দাম লিটারপ্রতি ২১৩ রুপি বাড়িয়েছে। ফলে দেশটির ইতিহাসে লিটারপ্রতি সর্বোচ্চ ৬০৫ রুপিতে দাঁড়িয়েছে ভোজ্যতেলের দাম। মঙ্গলবার পাকিস্তানের ভোক্তাদের হতবাক করে দিয়ে ঘিয়ের দামও কেজিপ্রতি বাড়ানো হয়েছে ২০৮ রুপি। ফলে ঘিয়ের দাম হয়েছে এখন কেজিপ্রতি ৫৫৫ রুপি।

পাকিস্তানের সরকার মঙ্গলবার এই দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। পাকিস্তানে একসঙ্গে ভোজ্যতেলের দাম এত বেশি বাড়ানোর ঘটনা নজিরবিহীন। যদিও নতুন দাম এখনো খুচরা বাজারে কার্যকর হয়নি। খবর দ্য ডনের।

করাচির ইউটিলিটি স্টোর কর্পোরেশনের (ইউএসসি) একজন কর্মকর্তা ডনকে নিশ্চিত করেছেন যে, ঘি এবং রান্নার তেলের দাম বাড়িয়ে তা ১ জুন থেকে কার্যকরের একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন তারা।

কিন্তু এত বেশি দাম বাড়ানোর কারণ সম্পর্কে কিছু জানাননি ওই কর্মকর্তা। পাকিস্তানে প্রসিদ্ধ কোম্পানিগুলোর ঘি ও ভোজ্যতেল এতদিন ধরে ৫৪০ রুপি থেকে ৫৬০ রুপিতে বিক্রি হচ্ছিল। পাকিস্তান বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পিভিএমএ) মহাসচিব উমর ইসলাম খান ইঙ্গিত দিয়েছেন, শিগগিরই খুচরা বাজারে ইউএসসি ঘোষিত দামে ঘি ও ভোজ্যতেল বিক্রি হবে।

পাকিস্তানের আমদানি করা পাম অয়েলের ৮৭ ভাগই আসে ইন্দোনেশিয়া থেকে। বাকি চাহিদা পূরণ হয় মালয়েশিয়া থেকে আমদানির মাধ্যমে। ইন্দোনেশিয়ায় পাম অয়েলের দাম টনপ্রতি ২০০-৩০০ ডলার কমেছে। কিন্তু বাড়তি দামে বুকিং দেয়ায় এবং রুপির মান কমায় আমদানি খরচ বেড়েছে। তাই ঘি ও ভোজ্যতেলের দাম কমার সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন উমর।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ