মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ১০:০৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বাংলাদেশে মানবাধিকার সুরক্ষিত দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনে স্বৈরাচার থাকলে দেশ বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে পড়বে: রিজভী দ:কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন জামায়াত আমির সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি পেল ৭ প্রতিষ্ঠান শেখ হাসিনার অবস্থান জানে না সরকার: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পরিদর্শন করেছেন আইন উপদেষ্টা সুন্দরবনে বাঘ বেড়েছে : পরিবেশ উপদেষ্টা বরখাস্ত উর্মির বিরুদ্ধে মানহানির মামলার আবেদন দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে ঢাকায় কোনো থ্রেট নেই : ডিএমপি কমিশনার সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা নিশ্চিতে ফোন নম্বর প্রকাশ বিজিবির ফুটবল অধ্যায়ের ইতি টানলেন ইনিয়েস্তা লেবাননের বৈরুত, পূর্ব ও দক্ষিণ অংশে হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল এবার পূজায় কোনো শঙ্কা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আবার রিমান্ডে সালমান, দীপু, পলক ও মামুন একদিন বাড়লো পূজার ছুটি

প্রধানমন্ত্রীত্বের লড়াই থেকে সরে দাঁড়ালেন বরিস

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : অক্টোবর ২৪, ২০২২
UK's Johnson ends bid for comeback as PM

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড় থেকে সরে দাঁড়ালেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। স্থানীয় সময় রোববার (২৩শে অক্টোবর) দেওয়া এক বিবৃতিতে নিজের এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন তিনি। এর ফলে ব্রিটেনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার অনেকটা পথ পরিষ্কার হলো ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাকের। সোমবার (২৪ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন রোববার ব্রিটেনের পরবর্তী নেতা হওয়ার প্রতিযোগিতা থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে বলেছেন, পরবর্তী পর্যায়ে অগ্রগতির জন্য তার পেছনে যথেষ্ট পরিমাণ আইনপ্রণেতার সমর্থন রয়েছে, তবে সেটি সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাকের চেয়ে অনেক কম।

রোববার দেওয়া এক বিবৃতিতে জনসন বলেছেন, ‘কনজারভেটিভ পার্টির সদস্যদের সাথে নিয়ে নির্বাচনে আমার সফল হওয়ার খুব ভালো একটা সুযোগ রয়েছে – এবং আমি সত্যিই শুক্রবার ডাউনিং স্ট্রিটে ফিরে আসতে পারি।’

‘কিন্তু গত কয়েকদিনে আমি দুঃখের সাথে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি যে, এটি করা ঠিক হবে না। পার্লামেন্ট ঐক্যবদ্ধ দল না থাকলে আপনি কার্যকরভাবে দেশ শাসন করতে পারবেন না।’

বরিসের দাবি, তার যথেষ্ট সমর্থন রয়েছে। কনজারভেটিভ পার্টির সদস্যদের সঙ্গে নির্বাচনে তার সফল হওয়ার খুব ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী বলেন, সংসদে দল ঐক্যবদ্ধ না থাকলে কার্যকরভাবে শাসন করা যায় না। আমি বিশ্বাস করি আমার অনেক কিছু দেয়ার আছে। কিন্তু আমি ভয় পাচ্ছি। কারণ, এটি এখন সঠিক সময় নয়। আমি এ মনোনয়নে থাকতে চাই না। সুনাক ও পেনি মর্ডান্ট (পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমন্সের নেতা) যেই সফল হোক, তার প্রতি আমার সমর্থন থাকবে।

নিয়ম অনুযায়ী, প্রার্থিতা নিশ্চিত করতে ৩৫৭ জন কনজারভেটিভ (টোরি) এমপির মধ্যে ন্যূনতম ১০০ জনের সমর্থন পেতে হবে। যিনি দলের নেতা হবেন, তিনিই দেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন।

এদিকে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও কর হ্রাস করার উদ্যোগ নিয়ে ব্যর্থ হয়ে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে লিজ ট্রাস ক্ষমতা গ্রহণের ৪৫ দিন পর পদত্যাগ করেন। শুক্রবার (২৮শে অক্টোবর) ঘোষণা করা হতে পারে করজারভেটিভ পার্টির নতুন নেতা ও পরবর্তী ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর নাম।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ