বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৫:৪২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
নির্বাচন কবে? মার্কিন সিনেটরকে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা ভারতে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার প্রতিবাদ ইনকিলাব মঞ্চের দুই ছাত্র উপদেষ্টাসহ সরকারি দপ্তর থেকে ছাত্রদের পদত্যাগ দাবি সেনাপ্রধানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর গ্যারি পিটার্সের সৌজন্য সাক্ষাৎ নাঈমুল ইসলাম খানের ১৬৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ বাংলাদেশের জন্য ওমরাহ ভিসা বন্ধ করেনি সৌদি: ধর্ম উপদেষ্টা দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর চালু হলো যমুনা রেলসেতু তুলসির বক্তব্য আমেরিকা-বাংলাদেশ সম্পর্কে প্রভাবে ফেলবে না: অর্থ উপদেষ্টা শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা জব্দ ‘যায়যায়দিন’ পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান ‘ট্রাম্পের সঙ্গে পরামর্শ করেই হামলা চলছে, সমগ্র নরক ভেঙে পড়বে’ গাজায় নিহত ৩০০ ছাড়াল, হামলা চালিয়ে যাবে ইসরায়েল ট্রাম্পের ‘রেড লিস্টে’ ভুটান! নজরে পাকিস্তানও মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সমাধি ঘিরে বিক্ষোভ–সংঘর্ষ, কারফিউ জারি সামরিক খাতে যেভাবে বিস্ফোরণ ঘটাচ্ছে তুরস্ক

প্রস্তাবিত বাজেট দুর্নীতিবাজদের জন্য- বিএনপি

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুন ১১, ২০২২
প্রস্তাবিত বাজেট দুর্নীতিবাজদের জন্য- বিএনপি

প্রস্তাবিত বাজেটকে বাস্তবতা বিবর্জিত বলে উল্লে­খ করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, জনগণ নয়, এই বাজেট দুর্নীতিবাজদের জন্য। আজ (শনিবার) বিকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন তিনি। ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে বিএনপির আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাতে এই সংবাদ সম্মেলন করা হয়।

এসময় দলটির মহাসচিব বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেট জনবান্ধব নয়। একটা বিশেষ শ্রেণীর মানুষকে সুবিধা দেয়ার বাজেট। যা কেবলমাত্র সরকারের আশীর্বাদপুষ্টদের জন্য করা হয়েছে’। এই বাজেট প্রকৃতপক্ষে দুর্নীতির মাধ্যমে বিদেশে পাচার হয়ে যাওয়া বিপুল অঙ্কের টাকা বৈধ করার ম্যাজিক বক্স। এতে অর্থপাচার সংক্রান্ত মামলাগুলোর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়বে’।

মির্জা ফখরুল বলেন, বাজেট নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানানোর কিছু নেই। এটা কোনও অর্থেই সাধারণ জনগণের বাজেট নয়। এটা ডলার পাচারকারী ও অর্থ লুটেরাদের বাজেট। তিনি আরও বলেন, চাল, ডাল, তেল, লবণ, চিনি ও গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির মূল্য হ্রাসের কোনও কার্যকরী কৌশল না নিয়েই শুধু নিজেদের বিত্ত-বৈভব বাড়াতে এ বাজেট প্রণীত হয়েছে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, নিয়মে যারা সৎ ভাবে ব্যবসা করছেন, তারা কর দিতে নিরুৎসাহিত হবেন। এর আগেও বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। পাচার হওয়া টাকা দেশে আনার বৈধতা দিলে যারা নিয়মিত কর দেন, তারা হতাশ হবেন। এতে পাচারের প্রবণতা বাড়বে’।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ