মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:০৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দুর্নীতি কমাতে ডিসিদের সহযোগিতা চাইলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ‘বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক হওয়া উচিত নয়’ ‘জুলাই গণহত্যার কারিগরদের বিচার করতে পারলেই সফলতা আসবে’ ডিসিদের আওয়ামী আমলের মানসিকতা পরিহারের আহ্বান ট্রাইব্যুনালে আ.লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ আসামি সেনা প্রত্যাহারের চুক্তি ভঙ্গ, ইসরাইলকে হিজবুল্লাহর হুমকি দুই মাদ্রিদকে টপকে লা লিগার শীর্ষে বার্সেলোনা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: ফেভারিট পাকিস্তান-ভারত দুবাইয়ে ভারতের ক্যাম্প ছাড়লেন মরকেল কিয়েভকে বাদ দিয়ে চুক্তি নয়, ইউরোপীয় নেতাদের জরুরি বৈঠক ফিলিস্তিনি বসতিতেও অস্থিরতা ছড়াচ্ছে নেতানিয়াহু সরকার নির্বাচনের দাবিতে সোচ্চার হবে ছাত্রদের নতুন দল! ‘যারা শহীদ হয়েছে তাদের রক্তে সাথে বেইমানি করা যাবে না’ নরেন্দ্র মোদী পুণ্যস্নান করলেন ত্রিবেণী সঙ্গমে ‘দেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করেছে’

‘ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে সব শিক্ষার্থী বই পাবে’

অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : জানুয়ারি ১৬, ২০২৫
২০২৫ শিক্ষাবর্ষের মাত্র ১৫ শতাংশ পাঠ্যবই মাঠ পর্যায়ে পৌঁছেছে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই শিক্ষার্থীরা যাতে সব বই হাতে পায়, সে জন্য সব প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, এনসিটিবি। বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যেই বই ছাপানোর কাজ শেষ করতে দিনরাত পরিশ্রম করছে প্রেস কর্তৃপক্ষ। এদিকে, সব বই হাতে না পেয়ে কিছুটা চিন্তায় পড়েছে শিক্ষার্থীরা। তবে শিক্ষকরা বলছেন সব বই না পেলেও চিন্তার কারণ নেই। যেসব বিষয়ের বই পাওয়া গেছে, সেগুলো দিয়েই শ্রেণি কার্যক্রম এগিয়ে নেয়া হচ্ছে।

রাজধানীর মতিঝিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি এসে নতুন শিক্ষাবর্ষের বাংলা, ইংরেজি, গনিত শুধুমাত্র এই তিনটি বই পেয়েছে। আবার একই স্কুলের সপ্তম এবং অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এখনো কোন বই পায়নি। অন্যান্য শ্রেণির শিক্ষার্থীরাও ধাপে ধাপে পাচ্ছে কয়েক বিষয়ের বই।

সহপাঠিদের অনেকের হাতে নতুন বই দেখে, যারা একটিও বই পায়নি তাদের মধ্যে বেশ হতাশা সৃষ্টি হচ্ছে। আবার সব বই না পেয়ে পড়ালেখা নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় পড়েছে অনেক শিক্ষার্থী। একে নতুন সিলেবাস তার উপর সময় চলে যাচ্ছে। ফলে বই শেষ করা নিয়েও আছে শঙ্কা।

তবে মতিঝিল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সহকারী প্রধান শিক্ষিকা মাহমুদা সুলতানা বলছেন সিলেবাস শেষ করা নিয়ে চিন্তার কোন কারণ নেই।

এদিকে, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড এনসিটিবির বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে সব বই ছাপানোর জন্য দিনরাত পরিশ্রম করছে প্রেস কর্তৃপক্ষ।

প্রেস কর্তপক্ষ জানান, গুরুত্ব বিবেচনা করে দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা যাতে দ্রুত সব বই হাতে পায় সেজন্য বর্তমানের অন্যান্য শ্রেণির বই ছাপানো বন্ধ রেখে দশম শ্রেণীর বই ছাপানোর কাজ চলছে প্রেসগুলোতে। তবে বিদ্যুত বিভ্রাট এবং কর্মী স্বল্পতায় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে তাদের।

পর্যায়ক্রমে অন্যান্য বই ছাপানো হবে। তবে সব বই ছাপানো শেষ করতে ফেব্র“য়ারির মাঝামাঝি হবে বলেও জানিয়েছে কোন কোন প্রেস কতৃপক্ষ।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ