শেষ হওয়ার পথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের কাজ। এই টানেলের দু’পাশে আনোয়ারা আর পতেঙ্গা প্রান্তে থাকছে ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক। পতেঙ্গা প্রান্তে যে জংশন তৈরি হয়েছে তাতে যুক্ত হয়েছে ৩টি সড়ক। ফলে টানেলের মুখ এলাকায় তৈরি হবে ত্রিমুখী যানবাহনের চাপ। এ অবস্থায় ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে নতুন করে সমন্বিত জরিপ শুরু করছে সিডিএ।
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ প্রকৌশলী সুভাষ বড়ুয়া বলেন, সিডিএ এর একটি প্ল্যানিং ডিপার্টমেন্ট দরকার। এছাড়াও এই কাজে যারা ট্রান্সপোর্ট এক্সপার্ট এমন প্রফেশনাল লোক দরকার। সবার সাথে বসে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এরপর ট্রাফিক বিভাগের কাছে কাজ হস্তান্তর করতে হবে।
টানেলের পতেঙ্গা প্রান্তে সম্ভাব্য যানজট নিয়ে পর্যবেক্ষণ দিয়ে কিছু পদক্ষেপের প্রস্তাব করে সিএমপি। তবে প্রকল্পের সময়সীমা শেষ হয়ে আসায় তার সবকটি এখনি বাস্তবায়ন সম্ভব হচ্ছে না। এরমধ্যে করণীয় নির্ধারণে সমন্বিত জরিপ চালাচ্ছে সিডিএ।
সিএমপি ট্রাফিকের উপকমিশনার শাকিলা সোলতানা বলেন, এখানে কিছু আন্ডারপাস ও ওভারব্রিজ নির্মান হলে ভালো হবে। আমাদের ট্রাফিক বিভাগ যানজট মোকাবেলায় যথেষ্ট ভূমিকা রাখবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের প্রকল্প পরিচালক বলেন, সিডিএকে আমাদের এখান থেকে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বলা হয়েছে। আমি যতোটুকু জানি তারা এগুলোর ডিজাইনের কাজ শুরু করেছে।