বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষকে অব্যাহতি মানবিক করিডোর নিয়ে অন্ধকারে রেখেছে সরকার: বিএনপি আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ পাকিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের নতুন সম্ভাব্য সময়সূচি প্রকাশ টিসিবির জন্য ১৭৭ কোটি টাকার তেল কিনবে সরকার বাংলাদেশকে নিয়ে ভূরাজনৈতিক ষড়যন্ত্র হচ্ছে: আমীর খসরু বাংলাদেশকে পূর্ব কাশ্মীরে পরিণত করতে চায় ভারত: রিজভী হত্যা মামলায় মমতাজ ৪ দিনের রিমান্ডে রমনায় বোমা হামলা মামলা : ২ জনের যাবজ্জীবন, অন্যদের ১০ বছর সাজা সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা সরকার প্রধান হিসেবে প্রথমবার নিজ জন্মভূমিতে যাচ্ছেন ড. ইউনূস জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি ১৭ মে থেকে শুরু হচ্ছে পিএসএল লিবিয়ায় ভয়াবহ সংঘর্ষ, বাসিন্দাদের ঘরে থাকার নির্দেশ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানালো হামাস

বছরের শেষদিকে মালয়েশিয়ায় পৌঁছবে ৫২,০০০ শ্রমিক: এমপিওএ

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : মে ৩০, ২০২২
This picture taken on August 16, 2019 shows workers loading palm oil fruits onto a truck at a plantation in the Nagan Raya district in Aceh province. - Indonesia has filed a World Trade Organization lawsuit against the European Union over plans to phase out palm oil-based biofuel for cars, the trade ministry said. (Photo by CHAIDEER MAHYUDDIN / AFP) (Photo by CHAIDEER MAHYUDDIN/AFP via Getty Images)

মালয়েশিয়া পাম অয়েল অ্যাসোসিয়েশন (এমপিওএ) প্রত্যাশা করছে, চলতি বছরের শেষদিকে দেশটিতে ৫২ হাজার শ্রমিক পৌঁছবে। তবে সুষ্ঠুভাবে কৃষিজপণ্যটি উৎপাদনের জন্য তা যথেষ্ট নয়। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে চ্যানেল নিউজ এশিয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ পাম অয়েল উৎপাদনকারী দেশ মালয়েশিয়া। তবে সাম্প্রতিক সময়ে শ্রমিক সঙ্কটে দেশটিতে এ পণ্য উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।

মালয়েশিয়ায় পাম ফল চাষে কাজ করতেন অধিকাংশ ইন্দোনেশিয়ার শ্রমিক। তবে করোনাকালে তাদের বেশিরভাগই দেশে ফিরে এসেছেন। ফলে সেখানে উদ্ভিজ্জ পণ্যটির উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে বিশ্বব্যাপী ভোজ্যতেলের সরবরাহ সঙ্কট দেখা দিয়েছে। এতে বিশ্ববাজারে নিত্যপণ্যটির দাম বেড়ে গেছে। তবে শ্রমিক সঙ্কটে সেই সুবিধা নিতে পারছে না মালয়েশিয়া। কয়েক বছরের মধ্যে দেশটিতে পাম অয়েল উৎপাদন সবচেয়ে কমেছে।

এমপিওএ প্রধান নির্বাহী নাগেব ওয়াহাব রয়টার্সকে বলেন, ২০ হাজার বিদেশি শ্রমিককে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে দেশের সরকার। করোনা মহামারিতে সীমান্ত বন্ধ হওয়ার আগে তাদের আবেদন অনুমোদন হয়েছিল। পাশাপাশি চলমান সঙ্কট কাটাতে ৩২ হাজার বিদেশি শ্রমিক নেয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে কিছু শ্রমিক দেশে ঢুকে পড়েছে।

তিনি বলেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে আছি। মালয়েশিয়ায় পাম অয়েল চাষাবাদে ১ লাখেরও বেশি শ্রমিক সঙ্কট রয়েছে। তবে সুখবর হচ্ছে, আগামী জুলাইয়ের মধ্যে একটি বড় সংখ্যক শ্রমিক দেশে আসছে।’

২০২০ সালের এপ্রিল পর্যন্ত মালয়েশিয়ার পাম অয়েল শিল্পে ৩ লাখ ৩৭ হাজার বিদেশি শ্রমিক কাজ করতেন। এর মধ্যে অধিকাংশ করোনাকালে দেশে ফিরে গেছেন। এছাড়া এ পরিস্থিতিতে নানা বিধিনিষেধ আরোপ করায় নতুন শ্রমিক নেয়া হয়নি।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ