মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৫০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিন শেষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৯ উইকেটে ২২৭ আমরা গাজায় পরিণত হতে চাই না: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর হজযাত্রীদের জন্য ‘লাব্বায়েক’ অ্যাপ উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত আইনজীবীদের কাছে চড়-থাপ্পড় খেলেন সাবেক আইনমন্ত্রী বজ্রপাতে পাঁচ জেলায় ১১ জনের মৃত্যু লন্ডন ম্যারাথনে নতুন বিশ্ব রেকর্ড উত্তেজনা নিরসনে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান, পাকিস্তানের প্রতি সমর্থন চীনের শুধু সংস্কার নয় ঐক্যের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে: আলী রীয়াজ ঐকমত্যে আসা সংস্কার বর্তমান সরকারকে বাস্তবায়ন করতে হবে : নূর তরুণদের নিয়ে যুবদল-ছাত্রদলের ৪ বিভাগে বৃহত্তর কর্মসূচি যে কোন সময় পাকিস্তানে হামলা করবে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস ইশরাকের গেজেট প্রকাশের আগে মন্ত্রণালয়ের মতামতের অপেক্ষা করেনি ইসি পাকিস্তান–আফগানিস্তান সীমান্তে ৫৪ জন নিহত ইউক্রেন যুদ্ধে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার করল উত্তর কোরিয়া

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী সুষমা দাশ আর নেই

অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : মার্চ ২৬, ২০২৫
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী সুষমা দাশ আর নেই

পরপারে চলে গেলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী সুষমা দাশ। বুধবার বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটে সিলেট নগরীর হাওলাদার পাড়ায় নিজ বাসভবনে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। পরিবার জানায়, বেশ কিছুদিন ধরে বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন অসুস্থতায় ভুগছিলেন এই শিল্পী। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর।

পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ মার্চ গুরুতর অসুস্থ হয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে চলে যান তিনি। এরপর অবস্থার অবনতি হলে বাসাতেই রাখা হয় তাঁকে।

বর্ণাট্য জীবনের অধিকারী সুষমা দাশ একসাথে গান করেছেন বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম, বাউল দুর্বিন শাহ, বাউল আলী হোসেন সরকার, বাউল কামাল পাশাসহ বাংলাদেশের প্রমুখ প্রবীণ শিল্পীদের সাথে।

লোকসংগীতে অবদানের জন্য ২০১৭ সালে একুশে পদকে ভূষিত হন সুষমা দাশ। এছাড়াও অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হন লোকসংগীতের এই সাধক।

সুষমা দাস ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার শাল্লা থানার পুটকা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। এই মহিয়সীর পিতা ছিলেন প্রখ্যাত লোককবি রশিকলাল দাশ এবং মাতা লোককবি দিব্যময়ী দাশ।

ছয় ভাইবোনের মধ্যে সুষমা দাশ ছিলেন সবার বড়ো। তাঁর ছোটো ভাই একুশে পদকপ্রাপ্ত পণ্ডিত রামকানাই দাস ছিলেন উপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতের ক্ষণজন্মা এক মহাপুরুষ। এছাড়াও পরিবারের অনেক সদস্যই সঙ্গীতের সাথে জীবনযাপন করছেন। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে সিলেটের সংস্কৃতি অঙ্গেনে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ