বাংলাদেশের তথ্যের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার হয়েছে পি কে হালদার। তাকে ফেরত পাঠানোর জন্য সব ধরনের আইনি অবকাঠামো আমাদের দুদেশের মধ্যে আছে। বলেছেন ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী।
এদিকে সংঘবদ্ধ অপরাধ দমনের জন্যে উভয় দেশের মধ্যে নিয়মিত চুক্তি ও মিউচ্যুয়াল লিগ্যাল সহযোগিতা আছে। তার মাধ্যমে বিষয়টি এগিয়ে যাবে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এসব কথা জানান বিক্রম দোরাইস্বামী।
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন জানান, পি কে হালদারকে দেশে ফেরত আনতে সময় লাগবে।
এদিকে কয়েক হাজার কোটি টাকার আর্থিক প্রতারণা ও আত্মসাৎ ঘটনার হোতা প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদারের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন ভারতীয় আদালত। এখন পর্যন্ত ১৫০ কোটি টাকার সম্পত্তির সন্ধান পেয়েছে ইডি।
এর আগে তিন দিনের রিমান্ড শেষে আজ মঙ্গলবার (১৭ মে) কলকাতার ব্যাংকশাল আদালতে (স্পেশাল কোর্ট) তোলা হয় পি কে হালদারকে। এ সময় ১৪ দিনের রিমান্ড আবেদন করে ইডি।