বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৩২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
উন্নয়নের নামে ডলার পাচার, বেড়েছে দাম কমেছে রিজার্ভ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ২২ অঙ্গরাজ্যে মামলা স্কটল্যান্ডকে উড়িয়ে সুপার সিক্সে বাংলাদেশ তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম গাজার ধ্বংসস্তুপ থেকে পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ ‘গণতান্ত্রিক উত্তরণে বাংলাদেশকে সমর্থন করবে জার্মানি’ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টদের কোড নাম কী ছিল পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি অভিযানে ১০ ফিলিস্তিনি নিহত বিশ্বকাপের দৌড়ে টিকে রইলো বাংলাদেশ লিসবনে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে বার্সেলোনার জয় ‘ওষু‌ধের বাই‌রে খা‌লেদা জিয়ার চিকিৎসা নি‌য়ে পর্যা‌লোচনা চলছে’ দেড় দশকে গুম হয়েছেন মা-শিশুসহ অন্তঃসত্ত্বা নারীরাও বিমানের রোম ফ্লাইটে বোমাতঙ্ক, শাহজালালে সতর্কতা

বাংলাদেশের ২০১৮ সালের নির্বাচন বিতর্কিত: মার্কিন রিপোর্ট

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : এপ্রিল ১৩, ২০২২
Perlament Vote

বাংলাদেশে গত ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ। দেশের নিরাপত্তা বাহিনী একাধিক গুমের সঙ্গে জড়িত। মার্কিন মানবাধিকার রিপোর্ট ২০২১ এ এমন পর্যবেক্ষণ উঠে আসে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা চরমভাবে লঙ্ঘিত। গণমাধ্যমও তাদের কাজ ঠিকভাবে করতে পারছে না। সাংবাদিকদের অযৌক্তিকভাবে গ্রেপ্তার ও বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীকে বিভিন্ন সময় অবৈধ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়। বলা হয়, রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হত্যাকান্ডের পাশাপাশি বাংলাদেশে দুর্নীতি করলে দায়মুক্তি দেয়া হয়।

বিশ্বের ১৯০টি দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের তৈরি করা বাৎসরিক রিপোর্টে এ দাবি করা হয়েছে। ২০২১ সালের বৈশ্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতির মূল্যায়নে তৈরি হয়েছে ‘২০২১: কান্ট্রি রিপোর্টস অন হিউম্যান রাইটস প্যাকটিসেস’।

মার্কিন রিপোর্টের সামারিতে ক্যাটাগরিক্যালি মানবাধিকার লঙ্ঘনের কিছু অভিযোগ তোলা হয়। দাবি করা হয়, উত্থাপিত কিছু অভিযোগের বিশ্বাসযোগ্য প্রতিবেদন যুক্তরাষ্ট্রের হাতে রয়েছে। যার মধ্যে বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম, সরকারি এজেন্টদের দ্বারা নিষ্ঠুর এবং অবমাননাকর আচরণ, নির্যাতন, মামলা, প্রাণনাশের হুমকি, নির্বিচারে আটক, রাজনৈতিক কারণে বন্দি করা, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রতিশোধ, বিচার বিভাগকে চাপে রাখা, স্বেচ্ছাচারী বা বেআইনি হস্তক্ষেপ, একজনের অপরাধে পরিবারের অন্য সদস্যকে হয়রানী, সাংবাদিকদের ভয়ভীতি প্রদর্শন, অযৌক্তিক গ্রেপ্তার, সেন্সরশিপ আরোপসহ মতপ্রকাশ এবং মিডিয়ার উপর গুরুতর বিধিনিষেধ, ইন্টারনেট ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশের স্বাধীনতা খর্ব করার চেষ্টা উল্লেখযোগ্য।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ