শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:০১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৫৭০ ‘দেশের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকুন’ রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২২ বিচারপতির সাক্ষাৎ কাজী নজরুল ইসলামকে ‘জাতীয় কবি’ ভূষিত করে প্রজ্ঞাপন প্রকাশের প্রস্তাব অন্তর্বর্তী সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে চায়: প্রেস সচিব মানি লন্ডারিংয়ের মামলা থেকে খালাস পেলেন মামুন হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা সৃষ্টিতে উসকানিদাতার পক্ষে ভারত: ফারুক সংস্কার লাগবে, তবে বাকশালের মতো কিছু যেন না হয়: মঈন খান শেখ হাসিনার ‘বিদ্বেষমূলক’ বক্তব্য প্রচারে ট্রাইব্যুনালের নিষেধাজ্ঞা পার্শ্ববর্তী দেশের উসকানি গোটা জাতি ধরে ফেলেছে’ শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে কোনো ছাড় নয়: আইজিপি ভারতেই শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো উচিত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ৭ ম্যাচ পর জিতল ম্যানসিটি সালাহ শো শেষেও পয়েন্ট খোয়াল লিভারপুল ফরাসি পার্লামেন্টে আস্থাভোটে মাক্রোঁপন্থি সরকারের পতন

বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হামিদ সেনানিবাস উদ্বোধন

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২৩
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হামিদ সেনানিবাস উদ্বোধন

কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা মিঠামইনে নবনির্মিত দেশের ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হামিদ সেনানিবাস’র উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টা ২২ মিনিটে মিঠামইন সদরের ঘোড়াউত্রা নদীর তীরে নবনির্মিত সেনানিবাসের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, এই সেনানিবাস হাওর অঞ্চলের সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করার পাশাপাশি মানুষের জীবনযাত্রা সহজ করবে ।

এর আগে বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারযোগে মিঠামইন সেনানিবাসের হেলিপ্যাডে পৌঁছান। এ সময় তিনি রাষ্ট্রীয় অভিবাদন গ্রহণ করেন। কুচকাওয়াজ পরিদর্শনের পর সেনানিবাসে ৪টি ইউনিট এবং এসএসডি জাজিরা এর পতাকা উত্তোলন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে ইউনিটগুলোকে আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রী।

জাতীয় ও জনগুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তাসহ হাওরাঞ্চলের প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় ৩৫০ কোটি ৩৪ লাখ ৩৩ হাজার টাকা ব্যয়ে ২৭৫ একর জায়গায় আনুষ্ঠানিক সূচনা হলো হাওরের বুকে নবনির্মিত বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হামিদ সেনানিবাসের।

২৭৫ একরের ওপর নির্মিত এই সেনানিবাসকে গড়ে তোলার কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। বিশ্বমানের উপযোগী করে গড়ে তোলা হয়েছে এই সেনানিবাসকে। যেখানে আছে সর্বাধুনিক মিলিটারি স্পিডবোট। যেগুলোর ৯০ ভাগই দেশে নির্মিত। এই সেনানিবাসের আওতায় থাকবে একটি কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল রিসেল, যা থেকে যুদ্ধকালীন সময়ে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। একসঙ্গে ৫ হাজার সেনা অবস্থান করতে পারবে এই সেনানিবাসে। সব বিবেচনায় মিঠামইন রিভারাইন সেনানিবাস বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ