বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৪৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের দল ঘোষণা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে সেনাবাহিনী : জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় রংধনু গ্রুপের রফিক ও মিজানের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন না ফেরা পুলিশ সদস্যদের আর সুযোগ দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নতুন মামলায় মানিক-সালমান-পলক-মামুনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ সাবেক ৩ সিইসির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে আরো ২২ আনসার গ্রেপ্তার, রিমান্ডে ৭ জন পণ্য রপ্তানির আড়ালে ১০০০ কোটি টাকা পাচার বেক্সিমকোর আগস্টের চেয়ে সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ও রোগী বেড়েছে দ্বিগুণ ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার: সেনাবাহিনী কী কী করতে পারবে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় যৌথ বাহিনীর অভিযান, আটক ৫ গাজা যুদ্ধের ইতি টানার আহ্বান জানালেন কমলা পেজার বিস্ফোরণে আরো প্রকট হলো মধ্যপ্রাচ্য সংকট ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড ছাড়তে ইসরায়েলকে সময় বেঁধে দিচ্ছে জাতিসংঘ ক্রোয়েশিয়ার জালে ব্রাজিলের ৮ গোল

বুধবার থেকে তৈরি পোশাক কারখানা চালুর সিদ্ধান্ত

অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : আগস্ট ৬, ২০২৪
তৈরি পোশাক খাতে জুলাই মাসে রপ্তানি আদেশ কমেছে

চলমান অস্থিরতার মধ্যে তিন দিন বন্ধ থাকার পর রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানা ও বস্ত্রকল খুলছে কাল বুধবার। মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ এর জরুরি বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এদিকে শিল্পকারখানার পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের দারস্থ হয়েছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য এ কে আজাদ।

দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে তৈরি পোশাক কারখানা খুলে দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আজ মঙ্গলবার বিকেলে বিজিএমইএর নেতারা বৈঠক করেন।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম। উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহসভাপতি আবদুল্লাহ হিল রাকিব, মো. নাছির উদ্দিন, পরিচালক শোভন ইসলাম প্রমুখ।

এতে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ ও বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সাবেক সভাপতি তপন চৌধুরী অংশ নেন।

বিজিএমইএ এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বুধবার থেকে তৈরি পোশাক কারখানা চালু হবে।

বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, বৈঠকে কারখানা খোলার পাশাপাশি ব্যবসার বিভিন্ন বিষয়ে কথা হয়েছে। অধিকাংশ নেতাই অর্থনীতি সচল রাখতে কারখানা খুলে দেওয়ার পক্ষে মত দেন। কারণ কারখানা খুলে দেওয়ার সঙ্গে ব্যবসা ধরে রাখার পাশাপাশি সময়মতো শ্রমিকদের বেতন–ভাতা পরিশোধের বিষয়ও জড়িত। ফলে কারখানা চালু ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। বর্তমানে নিরাপত্তা নিয়ে একধরনের শঙ্কা রয়েছে। তবে নিজেদের শ্রমিকদের দিয়েই নিরাপত্তা নিশ্চিতের কাজটি করা হবে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ