শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত, জানালেন অবসরপ্রাপ্ত সেনারা জাতীয় ঐক্যের ডাক দেশের রাজনীতিতে বড় উদাহরণ এক দল থেকে আরেক দলে ‘ডিগবাজি’ বন্ধে নীতিগত সিদ্ধান্ত সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধে ১৫ লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হওয়ার শঙ্কা সিরিয়ায় আরও এক গুরুত্বপূর্ণ শহর বিদ্রোহীদের দখলে সামরিক আইনের জন্য ক্ষমা চাইলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট বেলারুশে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েনের পরিকল্পনা পুতিনের ইসরায়েলের হামলায় গাজায় আরও ৬৩ ফিলিস্তিনি নিহত গ্লোবাল সুপার লীগের শিরোপা জিতেছে রংপুর রাইডার্স ৮৬৬ ম্যাচ খেলে প্রথমবার ২ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা নয়ারের এমএলএস ‘মোস্ট ভ্যালুয়েবল প্লেয়ার’ মেসি সেভেন সিস্টার্স, হিন্দু ও পাকিস্তান নিয়ে চিন্তিত কেন ভারত? শীতের তাণ্ডব, তাপমাত্রার পারদ নেমেছে ১০ ডিগ্রিতে মুসলিম বলেই বসবাস করতে দেবেন না হিন্দুরা ডেঙ্গুতে আরও ৩ মৃত্যু, শনাক্ত ১৮৬

ভারতে গ্রেফতার ‘কসাই জিহাদ’ ১২ দিনের রিমান্ডে

অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : মে ২৪, ২০২৪
ভারতে গ্রেফতার 'কসাই জিহাদ' ১২ দিনের রিমান্ডে

এমপি আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যা মামলায় ভারতে গ্রেফতার বাংলাদেশি নাগরিক জিহাদ হাওলাদারকে সেদেশের আদালত ১২ দিনের রিমান্ড দিয়েছে।শুক্রবার বেলা ১১ টার দিকে জিহাদকে পশ্চিমবঙ্গের বারাসাত জজ কোর্টে তোলা হয়। পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর জিহাদ শুরুতে নিজের নাম সিয়াম বলেছিলো।

জিহাদ পেশায় একজন কসাই। তার বাড়ি খুলনা জেলার দিঘলিয়া উপজেলার বারাকপুর গ্রামে। পুলিশকে বিভ্রান্তে ফেলার জন্য নিজের নাম সিয়াম বলে জানিয়েছিলেন জিহাদ।

বৃহস্পতিবার (২৩শে মে) রাতে এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (সিআইডি)। বলা হয়েছে, এই সিয়াম হচ্ছে জিহাদ। আততায়ীরা মুম্বাই থেকে জিহাদ নামে পেশায় ওই কসাইকে নিয়ে আসেন। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী হিসেবে মুম্বাইতে বসবাস করছিলেন জিহাদ। ২ মাস আগে তাকে কলকাতায় নিয়ে আসেন বাংলাদেশ বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক আখতারুজ্জামান শাহীন। তিনিই এই পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের মূলহোতা।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জিহাদ স্বীকার করেছেন, আখতারুজ্জামানের নির্দেশে তিনিসহ ৪ জন ওই এমপিকে তার নিউটাউনের ওই ফ্ল্যাটে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। তারপর তারা ফ্ল্যাটের মধ্যেই পুরো শরীর থেকে সমস্ত মাংস আলাদা করে এবং মাংসের কিমা করে তারপর তারা সমস্ত কিছু পলিথিনের প্যাকে রেখে দেয়। পাশাপাশি হাড়গুলোকে ছোট ছোট টুকরো করে প্যাক করে। তারপর সেই প্যাকেটগুলো ফ্ল্যাট থেকে বের করে, বিভিন্ন ধরনের পরিবহন ব্যবহার করে এবং কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় ফেলে দেয়।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ