শনিবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:৪০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দেশে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নামল ১৯ বিলিয়ন ডলারে পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১২,৫০০ টাকা নির্ধারণ জাতীয় সংসদকে হাইকোর্টের ১৬ পরামর্শ পাকিস্তান নারী দলকে হারিয়ে দিলো বাংলাদেশ কাপুরুষের কাছে রাজনীতি শোভা পায় না: কাদের সিইসির সঙ্গে তিন গোয়েন্দা প্রধানের সাক্ষাৎ ‌‌বিএনপি দেশকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে- তথ্যমন্ত্রী ক্ষমতাসীনরা নাশকতা করে বিএনপির ওপর দোষ চাপাচ্ছে : রিজভী ইসরায়েলবকে হিজবুল্লাহর হুঁশিয়ারি ইসরায়েল থেকে আরও ২ দেশের রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতালে জরুরি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত পেনশন স্কীমে ব্যাপক সাড়া, ৩দিনে ৪০ হাজার আবেদন, ২ কোটি টাকা জমা ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনে ৫২ আবেদন, উপযোগিতা নিয়ে প্রশ্ন প্রধান তিন দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক, চীনের খপ্পড়ে বাংলাদেশ পড়েছে কি না প্রশ্ন দুই কংগ্রেস সদস্যের বাড়তি দর নিয়ন্ত্রণে পেঁয়াজ-কাঁচা মরিচের পর এবার ডিম আমদানির পরিকল্পনা

ভারতে পেঁয়াজের কেজি সর্বোচ্চ ৫ রুপি, সর্বনিম্ন ৫০ পয়সা

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : মে ২৮, ২০২২

প্রতিবেশী দেশ ভারতে কৃষকদের কাঁদিয়েই চলেছে পেঁয়াজ। মহারাষ্ট্রের নাশিক, ধুলে, এমনকি বিদর্ভ জেলায় নিত্যপণ্যটির দাম একেবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে।

টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়- বুলধানা, অমরাবতী ও আকোলার মতো এলাকায় ক্ষেত থেকে প্রতি কেজি ভালো মানের পেঁয়াজ ৩-৫ রুপিতে বিক্রি হচ্ছে।

আর কৃষকরা জানান, পেঁয়াজ নিম্নমানের হলে কেজিপ্রতি ৫০ পয়সা থেকে ২ রুপিতে বিক্রি করতে হচ্ছে।

নাগপুরের কালামনায় কৃষি উৎপাদন বিপণন কমিটির উঠানে এক কেজি পেঁয়াজ ৯ থেকে ১০ রুপিতে বিক্রি হচ্ছে। তবে তা অবশ্যই হতে হচ্ছে সেরা মানের।

এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, খারাপ মানের পেঁয়াজ কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে পানির দরে।
তারা বলেন, ক্ষেত থেকে কালামনায় পেঁয়াজ আনতে কৃষকদের খরচ হয় কেজিপ্রতি ১ দশমিক ৬০ থেকে ২ রুপি।

খুচরা বিক্রেতারা তা বিক্রি করছেন প্রতি কেজি ১৫ থেকে ২০ রুপিতে।

এখন পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়নি ভারত। তবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে তা পর্যাপ্ত রপ্তানি করতে পারছে না দেশটি। কারণ, কন্টেইনার সংকট রয়েছে। আগেরগুলোই খালাস না হওয়ায় এ সমস্যা তৈরি হয়েছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, রপ্তানির সুযোগ পেলে পেঁয়াজের দাম আবারও বাড়তে পারে।
এ আশায় অনেক কৃষক নিত্যপণ্যটি গুদামজাত শুরু করেছেন।

আকোলার আকোলি জাঙ্গির গ্রামের বাসুদেব খান্ডেরাও জানান, প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৫ রুপি হওয়ায় আর বিক্রি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সেই সঙ্গে গুদামজাত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তিনি।

তবে এ পথে হাঁটলে কৃষকদের খরচ বাড়বে নিশ্চিত।

ভারতের ন্যাশনাল এগ্রিকালচার কো-অপারেটিভ মার্কেটিং ফেডারেশন (এনএএফইডি) নাশিক, ধুলে, জলগাঁও ও পুনেতে পেঁয়াজ কেনা শুরু করেছে। তবে বিদর্ভে এমন কোনো উদ্যোগ নেই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ