বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:০০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শপথ গ্রহণের পরই ভারতসহ ১১ দেশকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘হুমকি’ ‘২০০ সিট পেলেও এককভাবে ক্ষমতায় যাবে না বিএনপি’ সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ‘ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত না দিলে বন্দিবিনিময় চুক্তির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন হবে’ বিপিএল ও ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ নিয়ে তাসকিনের ভাবনা ব্যর্থতা নিয়ে হোয়াইট হাউস ছাড়লেন জো বাইডেন জনগণ রায় দেবে আ. লীগের রাজনীতির অধিকার আছে কিনা: জামায়াতের আমির ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব গায়েবি মামলা প্রত্যাহার: আইন উপদেষ্টা তথ্য কমিশনার পদ থেকে মাসুদা ভাট্টিকে অপসারণ সিনিয়র ৪ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প, হাজারো কর্মকর্তাকে হুমকি ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল ৩ মোটরসাইকেল আরোহীর আমরা ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই : ফখরুল বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সম্পর্ক আরও জোরদার বিশেষ ওএমএস কার্যক্রম বন্ধ করল সরকার নির্বাচনী অঙ্গনকে দুর্নীতিমুক্ত করতেই সংস্কারের প্রস্তাব: বদিউল আলম

মজুরি বাড়ানোর দাবিতে টানা নবম দিনে চা শ্রমিকদের ধর্মঘট

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : আগস্ট ২১, ২০২২
মজুরি বাড়ানোর দাবিতে টানা নবম দিনে চা শ্রমিকদের ধর্মঘট

সংকট কাটেনি চা শিল্পের। ৩০০ টাকা দৈনিক মজুরি বাড়ানোর দাবিতে টানা নবম দিনের মতো কর্মবিরতি পালন করছেন চা শ্রমিকরা। কিন্তু মালিকপক্ষ দাবি অনুযায়ী মজুরি না বাড়ানোর সিদ্ধান্তে অনড়। ফলে চা শিল্পে একটি অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। রোববার (২১ আগস্ট) সকালে চা শ্রমিকদের কর্মবিরতি পালন করতে দেখা গেছে।

বারবার বৈঠক, মজুরি ২৫ টাকা বাড়িয়ে ১৪৫ টাকা ঘোষণা এবং চা শ্রমিক নেতাদের নমনীয়তার পরও সিলেট, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজারের সাধারণ চা শ্রমিকরা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত ধর্মঘট চালিয়ে যেতে অনড়। সরকার প্রধানের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তারা শ্রমিকের বাস্তব অবস্থা উপলব্ধি করে দাবি মেনে নেয়ার আহ্বান জানান। ৩০০ টাকা মজুরির দাবিতে বিভিন্ন বাগানে বিক্ষোভ করছেন তারা।

এর আগে টানা কর্মবিরতির অষ্টম দিনের শেষে শ্রীমঙ্গলে শ্রম অধিদপ্তরে বৈঠকের পর কর্মবিরতি স্থগিতের কথা জানান নেতারা। ১৪৫ টাকা দৈনিক মজুরি এবং প্রধানমন্ত্রীর বিবেচনার আশ্বাসে নেতারা এমন ঘোষণা দিলেও সাধারণ শ্রমিকরা তা প্রত্যাখ্যান করে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কাজে যোগ না দেবার সিদ্ধান্ত নেন।

এদিকে শনিবার (২০ আগস্ট) রাতেই নিজেদের বক্তব্য প্রত্যাহার করে শ্রমিকদের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা জানান চা শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা।

সংকট দূর না হওয়ায় ব্যাপক লোকসানে পড়েছে চা শিল্প। ভরা মৌসুমে চা চয়ন ও প্রক্রিয়াকরণ বন্ধ থাকায় বাগানেই নষ্ট হচ্ছে সতেজ চয়নযোগ্য চা পাতা। এতে ক্ষতি হচ্ছে শত কোটি টাকা। ব্যাপকভাবে ব্যাহত হবে চা উৎপাদন।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ