বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:০২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জাতিসংঘে ‘ঐতিহাসিক’ প্রস্তাব পাস, ভারতসহ ভোট দেয়নি ৪৩ দেশ ইসরায়েলে নতুন করে অস্ত্র রপ্তানির অনুমোদন দেবে না জার্মানি লেবাননজুড়ে দ্বিতীয় দফায় পেজার বিস্ফোরণ, নিহত ২০ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরুল্লাহ গ্রেপ্তার আরেকটি হত্যা মামলায় আসামি শেখ হাসিনা-রেহানা-জয়সহ ২১৬ জন আনিসুল হক ও সালমান এফ রহমান ফের ৫ দিনের রিমান্ডে ড. ইউনূসের সঙ্গে মোদির সম্ভাব্য বৈঠক হচ্ছে না পলিথিন ব্যাগের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী অভিযান: পরিবেশ উপদেষ্টা আন্দোলনে নিহতের পরিবার প্রাথমিকভাবে পাবে ৫ লাখ, আহত ১ লাখ অর্জিত বিজয় যেন নষ্ট না হয়: মির্জা ফখরুল রাষ্ট্র পুনর্গঠনের তাগিদ ফরহাদ মজহারের সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডি হলেন মুহাম্মদ আবদুল্লাহ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রকল্প বাতিল : পরিকল্পনা উপদেষ্টা নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের দল ঘোষণা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে সেনাবাহিনী : জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

মাউশির প্রশ্নফাঁস: বিসিএস কর্মকর্তা চন্দ্র শেখর হালদার মিল্টন গ্রেপ্তার

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুলাই ২৫, ২০২২
মাউশির প্রশ্নফাঁস: বিসিএস কর্মকর্তা চন্দ্র শেখর হালদার মিল্টন গ্রেপ্তার

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তরের অফিস সহকারী কাম মুদ্রাক্ষরিক পদে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসে জড়িত বিসিএস কর্মকর্তা চন্দ্র শেখর হালদার মিল্টনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি। প্রায় তিন মাস আগে ওই পদে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার পর সেই সেটি বাতিল করা হয়েছিল।

জানা গেছে, প্রশ্নফাঁসের নাটের গুরু মিল্টন ৩১তম ব্যাচের একজন শিক্ষা কর্মকর্তা। রোববার (২৪ জুলাই) রাতে ঢাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোমবার (২৫ জুলাই) তাকে আদালতে সোপর্দ করে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।

গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, চলতি বছরের ১৩ মে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) ৫১৩টি পদে নিয়োগের জন্য লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পরীক্ষা চলাকালে ইডেন কলেজ কেন্দ্র থেকে প্রশ্নপত্রের উত্তরসহ চাকরি প্রার্থী সুমন জোয়ার্দার নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার প্রবেশপত্রের উল্টো পিঠে ৭০টি এমসিকিউ প্রশ্নের উত্তর লেখা ছিল।

পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পটুয়াখালীর খেপুপাড়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের গণিতের শিক্ষক সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। সুমন ও সাইফুলকে একদিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে তারা পরীক্ষার আগেই প্রশ্নফাঁসের বিষয়টি স্বীকার করে।

পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে ১৪ মে পটুয়াখালী সরকারি কলেজের প্রভাষক রাশেদুল, মাউশির উচ্চমান সহকারী আহসান হাবীব ও অফিস সহকারী নওশাদকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই ঘটনার এক সপ্তাহ পরে সেই নিয়োগ পরীক্ষা বাতিল করে মাউশি।

গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, ওই নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্রটি ফাঁস করেছিলেন মিল্টন। তিনি ওই নিয়োগ পরীক্ষার ইডেন কলেজ কেন্দ্র সমন্বয় করার দায়িত্বে ছিলেন।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ