বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৩৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দেশের বাজার আবারও বাড়লো সোনার দাম আইএমএফের ঋণের চতুর্থ কিস্তির অনুমোদন পেছালো বিশ্ব সরকার সম্মেলনে আমন্ত্রণ পেলেন ড. ইউনূস প্লে-অফ দৌড়ে ৭ ছক্কায় টিকে রইল ঢাকা জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাতে রোহিঙ্গা ইস্যু স্থানীয় নয়, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ভাবছে কমিশন: ইসি মাছউদ তীব্র সমালোচনার পর যেসব খাতে প্রত্যাহার হলো ভ্যাট মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের খরচ নিয়ে সুখবর আ.লীগ কখনও স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি ছিল না: মঈন খান সংস্কার করতে বেশি সময় লাগার কথা নয়: নজরুল ইসলাম খান পলক ও আতিকসহ ৪ জনের রিমান্ড সাবেক আইজিপি মামুনসহ ৪ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার বিমানে তল্লাশি চালিয়ে কিছু পাওয়া যায়নি উন্নয়নের নামে ডলার পাচার, বেড়েছে দাম কমেছে রিজার্ভ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ২২ অঙ্গরাজ্যে মামলা

মারিউপোল থিয়েটারে বিমান হামলা যুদ্ধাপরাধের শামিল : অ্যামেনেস্টি

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুন ৩০, ২০২২
Russians behind 'war crime' bombing of Mariupol theatre: Amnesty

অ্যামেনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক রিপোর্টে বলেছে, অবরুদ্ধ ইউক্রেনীয় শহর মারিউপোলে বেসামরিক লোকদের আশ্রয়স্থলে রাশিয়া বিমান হামলা চালিয়ে যুদ্ধাপরাধ করেছে।
অ্যামেনেস্টির ইউক্রেন শাখার প্রধান ওকসানা পোকালচুক এএফপি’কে বলেছেন, ‘এখন পর্যন্ত আমরা একটি কথিত যুদ্ধাপরাধের কথা বলছিলাম। এখন আমরা স্পষ্টভাবে বলতে পারি যে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর দ্বারা সংঘটিত এটি ছিল একটি যুদ্ধাপরা।’
‘এ গুলো ছিল বড় ধরনের বিষ্ফোরণ। দু’টি ৫শ’ কিলোগ্রামের (১,১০০ পাউন্ড) বোমা’ বিমান থেকে ফেলা হয়েছিল উল্লেখ করে তিনি রাশিয়ান দাবি খারিজ করে দেন। রাশিয়া বলেছে, নগরীতে ইউক্রেনীয় রক্ষকদের মাধ্যমে থিয়েটারটিতে হামলা চালানো হয়েছে।
তবে গ্রুপটি বলেছে, প্রাথমিকভাবে যে মৃতের সংখ্যা ধারণা করা হয়েছিল, প্রকৃতপক্ষে তা আরো কম হতে পারে।
অ্যামেনেস্টি গত ১৬ মার্চের বিমান হামলা সম্পর্কে প্রাণে বেঁচে যাওয়া কয়েক ডজন লোক এবং প্রত্যক্ষদর্শীর সাথে কথা বলেছে এবং হামলার দৃশ্যের ছবি, ভিডিও এবং স্যাটেলাইট ইমেজ ও ধ্বংস হওয়া থিয়েটারের নকশা ও নথি সংগ্রহ করেছে।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর থেকে এই থিয়েটারটি বেসামরিক লোকদের আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়্। মার্চের শুরু থেকে হাজার হাজার লোক উদ্ধারের আশায় এখানে জড়ো হয়।
স্বেচ্ছাসেবকরা তাদের খাদ্য, পানি এবং কম্বলের মতো প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বিতরণের পাশাপাশি চিকিৎসা সেবা প্রদান করছিল।
পেকালচুক বলেন, ‘মারিউপোলে অনেকগুলো সামরিক লক্ষ্যবস্তু ছিল। তারা স্পষ্টভাবে বেসামরিক লোকদের আশ্রয়স্থল বেছে নেয়।’ একটি ড্রোন এবং স্যাটেলাইট চিত্র থেকে রাশিয়ান কমান্ডারদের কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠতো।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ