শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:২৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান প্রধান উপদেষ্টার দেশের নাম ও সংবিধান পরিবর্তনের অধিকার সরকারের নেই: জাসদ শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন রোনালদোকে ধরে রাখতে ‘অবিশ্বাস্য’ প্রস্তাব আল নাসরের গাজায় অস্ত্রবিরতির কৃতিত্বের দাবি বাইডেনের ক্রিকেট বোর্ডে স্বৈরাচারী প্রভাব, সমাধানের আহ্বান আমিনুল হকের ‘নির্বাচিত সরকার ছাড়া গণতান্ত্রিক দেশ গড়া সম্ভব নয়’ দীর্ঘ ১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর এইচএমপি ভাইরাস আক্রান্ত নারীর মৃত্যু কোনো ভোটই রাতে হবে না: ইসি মাছউদ বিএনপির পক্ষ থেকে সর্বদলীয় সভায় যোগ দিচ্ছেন সালাউদ্দিন আহমেদ ‘ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে সব শিক্ষার্থী বই পাবে’ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের সমাবেশে হামলায় অন্তর্বর্তী সরকারের নিন্দা ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে বিএনপির অংশগ্রহণ নিয়ে ধোঁয়াশা সংস্কার বাস্তবায়নে রাজনৈতিক ঐক্যই মূল চ্যালেঞ্জ

মিয়ানমারে জান্তা মোকাবিলায় পুলিশ বাহিনী গঠন!

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুন ৮, ২০২২
মিয়ানমারে জান্তা মোকাবিলায় পুলিশ বাহিনী গঠন!

মিয়ানমারের জান্তা সরকারকে মোকাবিলায় নিজস্ব পুলিশ বাহিনী গঠনের ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় ঐক্য সরকার (এনইউজি)।মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে সেনা সরকারের বিরুদ্ধে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে এনইউজি। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থি নেতা অং সান সু চি সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতায় আসে সেনাবাহিনী। এরপর থেকেই দেশটিতে দেখা দেয় অস্থিতিশীলতা। সাধারণ মানুষের ওপর চলতে থাকে জান্তাবাহিনীর দমন-পীড়ন।

জান্তা বাহিনীর শাসন অবসানে এনইউজির সর্বশেষ পদক্ষেপ এটি বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স।

এনইউজির পক্ষ থেকে বলা হয়, জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য পুলিশ বাহিনী গঠন করে স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব নিতে তারা প্রস্তুত। এক বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, মানবাধিকার লঙ্ঘন, যুদ্ধাপরাধ ও জনগণের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ‘সন্ত্রাসী সামরিক কাউন্সিলের’ বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়াই তাদের লক্ষ্য। তবে কবে নাগাদ এবং কীভাবে পুলিশ বাহিনী গঠন করা হবে, তা এখনো নিশ্চিত করা হয়নি। এর সদস্য সংখ্যা নিয়েও কিছু জানানো হয়নি।

সামরিক অভ্যুত্থানের প্রতিবাদ জানাতে এবং জান্তা সরকারকে রুখতে এনএলডির নির্বাসিত পার্লামেন্ট সদস্য ও বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধিদের নিয়ে এনইউজি গঠিত হয়, যা পরে মিয়ানমারের ছায়া সরকার হিসাবে পরিচিতি পায়। তবে সামরিক বাহিনী তাদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

ক্ষমতায় আসার পর মিয়ানমারের বিভিন্ন গ্রামে পিডিএফ সদস্যদের সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে অভিযান চালাচ্ছে জান্তা সেনারা। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, মিয়ানমারে অভ্যুত্থানের পর থেকে যুদ্ধ এবং অস্থিতিশীলতার কারণে সাত লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ