শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:১৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বাংলাদেশের চোখ আটকে আছে – ৩০৮! তিন পার্বত্য জেলায় সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান ড. ইউনূসের আগামী মঙ্গলবার নিউইয়র্ক যাবেন প্রধান উপদেষ্টা পূর্বাঞ্চলের বন্যায় ২০ কোটি টাকার ত্রাণ বিতরণ করেছে বিএনপি গাছ কাটা থেকে পরীক্ষা সবখানেই রূপার ভাগ রাঙামাটিতে দুপক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত, ১৪৪ ধারা জারি ‘ক্যান্টনমেন্টে আশ্রয় নেওয়ারা কোথায়’ বিএনপির ত্রাণ তহবিলে এখনও ৭ কোটি টাকা জমা রয়েছে : ডা. জাহিদ মাধ্যমিক পর্যায়ে এখনো ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী ঝরে পড়ছে! কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ার শঙ্কা আইন হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স শামীম হত্যা: জাবির ৮ শিক্ষার্থীর নামে মামলা খাগড়াছড়িতে দুপক্ষের সংঘর্ষে নিহত ৩, ১৪৪ ধারা জারি সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান কারাগারে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৪০

মে মাসে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৮৯ শতাংশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : জুন ৩, ২০২৪
মে মাসে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৮৯ শতাংশ

সদ্য শেষ হওয়া মে মাসে শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ বেড়ে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৮৯ শতাংশ। একইসঙ্গে বেড়েছে খাদ্য মূল্যস্ফীতিও। মে মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১০.৭৬ শতাংশ। আজ (সোমবার, ৩ জুন) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হালনাগাদ আর্থিক পরিসংখ্যানে এ তথ্য জানা গেছে।

গত বছরের মে মাসে সর্বোচ্চ ৯.৯৪ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছিল। যা গত ১২ বছরের মধ্যে ছিল সর্বোচ্চ। চলতি বছরের এপ্রিলে মূল্যস্ফীতির এই হার ছিল ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ। এর আগে মার্চে এটি ছিল ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।

এদিকে সার্বিক মূল্যস্ফীতির পাশাপাশি ১১ শতাংশে ছুঁইছুই অবস্থায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি। দশমিক ৫৪ শতাংশ বেড়ে মে মাসে এই হার দাঁড়িয়েছে ১০.৭৬ শতাংশ।

চলতি বছরের এপ্রিলে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১০ দশমিক ২২ শতাংশ, এর আগের মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

বিবিএসের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, মে মাসে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কমলেও অত্যধিক বেড়েছে খাদ্য মূল্যস্ফীতি। খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ, আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ১৯ শতাংশ।

গ্রামীণ অঞ্চলের তুলনায় শহরাঞ্চলগুলোতে উচ্চতর মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব পড়েছে। শহর এলাকায় মুদ্রাস্ফীতি ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ এবং গ্রামীণ অঞ্চলে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ।

মার্চে শহর এলাকায় খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ৮৬ শতাংশ, খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ০৩ শতাংশ এবং গ্রামীণ এলাকায় খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ৭৩ শতাংশ ও খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৩১ শতাংশ।

চলতি অর্থবছরের শুরুতে মূল্যস্ফীতিকে ৬ শতাংশের ঘরে রাখার ঘোষণা দিয়েছিল সরকার। তবে নানা পদক্ষেপ ও পরিকল্পনার পরও কোনোভাবেই এটি ৯ শতাংশের নিচে নামানো সম্ভব হয়নি। বিবিএসের তথ্যানুযায়ী, টানা ২৪ মাস ধরে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ৯ শতাংশের ওপরেই রয়েছে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ