বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:১৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শপথ গ্রহণের পরই ভারতসহ ১১ দেশকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘হুমকি’ ‘২০০ সিট পেলেও এককভাবে ক্ষমতায় যাবে না বিএনপি’ সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ‘ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত না দিলে বন্দিবিনিময় চুক্তির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন হবে’ বিপিএল ও ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ নিয়ে তাসকিনের ভাবনা ব্যর্থতা নিয়ে হোয়াইট হাউস ছাড়লেন জো বাইডেন জনগণ রায় দেবে আ. লীগের রাজনীতির অধিকার আছে কিনা: জামায়াতের আমির ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব গায়েবি মামলা প্রত্যাহার: আইন উপদেষ্টা তথ্য কমিশনার পদ থেকে মাসুদা ভাট্টিকে অপসারণ সিনিয়র ৪ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প, হাজারো কর্মকর্তাকে হুমকি ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল ৩ মোটরসাইকেল আরোহীর আমরা ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই : ফখরুল বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সম্পর্ক আরও জোরদার বিশেষ ওএমএস কার্যক্রম বন্ধ করল সরকার নির্বাচনী অঙ্গনকে দুর্নীতিমুক্ত করতেই সংস্কারের প্রস্তাব: বদিউল আলম

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে শেষ পর্যন্ত হেরেই গেল পাকিস্তান

স্পোর্টস ডেস্ক
আপডেট : জুন ৭, ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে শেষ পর্যন্ত হেরেই গেল পাকিস্তান

ঘরের মাঠে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন, তার আগে থেকেই বেশ ফর্মে স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশকে সিরিজ হারিয়ে শুরু, এরপর কানাডার বিপক্ষে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে রেকর্ড রানতাড়া করে জয়। এবার শক্তিশালী পাকিস্তানকে হারিয়ে দিল তারা। চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রথম অঘটনের জন্ম দিল যুক্তরাষ্ট্র।

রুদ্ধশ্বাস এক লড়াই টুর্নামেন্টের ১১তম ম্যাচটি গড়ায় সুপার ওভারে। সুপার ওভারে প্রথমে ব্যাটিং করে যুক্তরাষ্ট্র। পাকিস্তানের হয়ে বল করেন মোহাম্মদ আমির। প্রথম বলেই বাউন্ডারি হজম করেন বাঁহাতি এই পেসার। ওই ওভারে তিনটি ওয়াইড দেন আমির, ওই তিন ডেলিভারিতে আবার বাড়তি ৪ রান নেয় যুক্তরাষ্ট্র। সবমিলিয়ে ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে যুক্তরাষ্ট্র তোলে ১৮ রান।

পাকিস্তানের হয়ে ১৯ তাড়া করতে নামেন ইফতিখার আহমেদ এবং ফখর জামান। যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে বল হাতে নেন সৌরভ নেত্রাভাকার। প্রথম বলেই তিনি দেন ডট। পরের বলে বাউন্ডরি হাঁকান ইফতিখার। তৃতীয় বলে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। ব্যাটিংয়ে আসেন শাদাব খান।

চতুর্থ বলে হয় ওয়াইড। পরের বলে লেগ বাই থেকে চার। পঞ্চম বলে শাদাব নেন ২ রান। শেষ বলে ছক্কা হলে ম্যাচ আবার টাই হয়ে যেতো। কিন্তু শাদাব নিতে পারেন মাত্র এক রান। ১ উইকেটে ১৩ রানেই থামে পাকিস্তান।

এর আগে নির্ধারিত ২০ ওভারের লড়াইয়েও ছিল টানটান উত্তেজনা। পাকিস্তান প্রথমে ব্যাট করে বাবর আজমের ৪৩ বলে ৪৪ আর শাদাব খানের ২৫ বলে ৪০ রানের ইনিংসে ভর করে ৭ উইকেটে তুলেছিল ১৫৯ রান।

যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য ছিল ১৬০ রানের। শেষ বল পর্যন্ত তারা জিইয়ে রাখে লড়াই। শেষ বলে যুক্তরাষ্ট্রের দরকার ছিল ৫ রান। হারিস রউফের বলে নিতিশ কুমার হাঁকালেন বাউন্ডারি। ম্যাচ হয়ে গেলো টাই।

হারিস রউফের শেষ ওভারে ১৫ লাগতো যুক্তরাষ্ট্রের। ডানহাতি এই পেসার একটি চার একটি ছক্কাসহ ওভারে দেন ১৪। তাতেই টাই করে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র।

বৃস্পতিবার (৬ জুন) ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে এই ম্যাচে জয় বলতে গেলে নিশ্চিত ছিল যুক্তরাষ্ট্রের। ৪২ বলে তাদের যখন দরকার ৫৬ রান, হাতে তখনও ৯ উইকেট। সেখান থেকে অবিশ্বাস্যভাবে দলকে লড়াইয়ে ফেরান পাকিস্তানি বোলাররা। যুক্তরাষ্ট্রের মোনাঙ্ক প্যাটেল ৩৮ বলে ৫০, আন্দ্রিয়াস গুস ২৬ বলে ৩৫ আর অ্যারন জোন্স খেলেন ২৬ বলে ৩৬ রানের অপরাজিত ইনিংস।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ