শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:২১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘যারা শহীদ হয়েছে তাদের রক্তে সাথে বেইমানি করা যাবে না’ নরেন্দ্র মোদী পুণ্যস্নান করলেন ত্রিবেণী সঙ্গমে ‘দেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করেছে’ চার প্রদেশ ও নতুন দুই বিভাগের প্রস্তাব সংস্কার কমিশনের অনির্বাচিত সরকার কখনো নিরাপদ না: জামায়াতের নায়েবে আমির আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন দাখিল সরে দাঁড়িয়েছেন মেয়েদের জাতীয় দলের প্রধান কোচ থানায় হামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হত্যা মামলায় শাহজাহান ওমরসহ তিনজন গ্রেপ্তার যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে থাকবে গাজা উপত্যকা: ট্রাম্প সুইডেনে স্কুলে গুলি, নিহত ১০ তাপমাত্রার সাথে বাড়বে কুয়াশার দাপট উত্তরবঙ্গের সব পেট্রল পাম্প অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা সবাই খালাস

যুদ্ধবিরতির পরও ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়িতে ফিরতে পারছে না লেবানিজরা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
আপডেট : জানুয়ারি ১৩, ২০২৫
যুদ্ধবিরতির পরও ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়িতে ফিরতে পারছে না লেবানিজরা

ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে লেবাননের হাজার হাজার ঘরবাড়ি। যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার ছয় সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত নিজ নিজ আবাসস্থলে ফিরতে পারছে না বাসিন্দারা।

বাসিন্দারা নিজেদের বাসস্থানে ফিরতে চাইলেও ঘরবাড়ি পুনর্নির্মাণ ও ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কাজ চলছে ধীরগতিতে। তাছাড়া চুক্তির সব শর্ত পূরণ নিয়েও অনিশ্চয়তা রয়েছে। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।

ইসরায়েলি বিমান হামলায় দক্ষিণ ও পূর্ব লেবাননের পাশাপাশি বৈরুতের দক্ষিণ উপকণ্ঠের অবকাঠামো প্রায় ধ্বংসাবশেষে পরিণত হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের নভেম্বরের প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুদ্ধবিরতির আগে লেবাননের অবকাঠামোগত ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৪০ কোটি ডলার। যুদ্ধের ফলে লেবাননের মোট অবকাঠামো ও অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ ৮৫০ কোটি ডলার।

নভেম্বরের শেষে ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়। চুক্তি অনুসারে, লেবাননের দক্ষিণে থাকা ইসরায়েলি বাহিনী ২৬ জানুয়ারির মধ্যে প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথা। তবে এটি কার্যকর হওয়া নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। সেইসঙ্গে ঘরবাড়ি পুনর্নির্মাণ ব্যয়ের খরচ কারা দেবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। অর্থনৈতিক অচলাবস্থার কারণে দেশটির সরকারি সহায়তা খুবই কম হতে পারে বলে ধারণা করছেন বাসিন্দারা।

এর আগে ২০০৬ সালে ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে এক মাসব্যাপী যুদ্ধ হয়েছিল। সে সময় ইরানের সহায়তায় ২৮০ কোটি ডলার মূল্যের পুনর্নির্মাণ খরচের বেশির ভাগ বহন করেছিল হিজবুল্লাহ। এবারো এ ধরনের পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে সশস্ত্র সংগঠনটি।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ