সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৩:১৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘যারা শহীদ হয়েছে তাদের রক্তে সাথে বেইমানি করা যাবে না’ নরেন্দ্র মোদী পুণ্যস্নান করলেন ত্রিবেণী সঙ্গমে ‘দেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করেছে’ চার প্রদেশ ও নতুন দুই বিভাগের প্রস্তাব সংস্কার কমিশনের অনির্বাচিত সরকার কখনো নিরাপদ না: জামায়াতের নায়েবে আমির আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন দাখিল সরে দাঁড়িয়েছেন মেয়েদের জাতীয় দলের প্রধান কোচ থানায় হামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হত্যা মামলায় শাহজাহান ওমরসহ তিনজন গ্রেপ্তার যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে থাকবে গাজা উপত্যকা: ট্রাম্প সুইডেনে স্কুলে গুলি, নিহত ১০ তাপমাত্রার সাথে বাড়বে কুয়াশার দাপট উত্তরবঙ্গের সব পেট্রল পাম্প অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা সবাই খালাস

রাজধানীতে শীতের আমেজ, দিনাজপুরে তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রিতে

অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : নভেম্বর ১৬, ২০২৪
রাজধানীতে শীতের আমেজ, দিনাজপুরে তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রিতে

মধ্য নভেম্বরে রাজধানীতেও শুরু হয়েছে শীতের আমেজ। শীত সেরকম না পড়লেও ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকে চারিদিক। আজ দিনাজপুরে তাপমাত্রা নামল ১৬ ডিগ্রিতে। ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত কুয়াশা থাকছে রাজধানীসহ দেশের উত্তর-পূর্ব ও মধ্যাঞ্চলের খোলা জায়গা ও নদী অববাহিকায়।

শনিবার (১৬ নভেম্বর) দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকাল ৯ টায় বাতাসের আদ্রতা ছিল শতকরা ৯৪ এবং বাতাসের গতিবেগ ছিল উত্তর দিক থেকে ঘন্টায় ২ কিলোমিটার। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯ দশমিক ৪ সেলসিয়াস।

এদিকে আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে নওগাঁর বদলগাছিতে ১৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দিনাজপুর আবহাওয়া অফিস কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন বলেন, শনিবার সকাল ৯ টায় দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৯টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ এবং বাতাসের গতিবেগ ছিল উত্তর দিক থেকে ঘণ্টায় ২ কিলোমিটার। আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে নওগাঁর বদলগাছিতে ১৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

স্থানীয়রা বলছেন, কয়েকদিন থেকেই হালকা হালকা শীত অনুভব হচ্ছে। গত কয়েকদিন থেকে আজ সকালে কুয়াশায় চারপাশ ঢেকে গেছে। বেশিদূর দেখা যাচ্ছে না। তবে ঠান্ডা নেই সেভাবে।

এদিকে, আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, অক্টোবরে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টি হওয়ায় কুয়াশার দেখা মিলছে। তবে এই মাসে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার শঙ্কা নেই। তবে বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, অক্টোবরে সারা দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টি হয় ১৬০ মিলিমিটার। কিন্তু এবার তা হয়েছে ২০৭ মিলিমিটার। অর্থাৎ বৃষ্টি বেশি হয়েছে ২৯ মিলিমিটার। এতে ঘূর্ণিঝড় ডানার প্রভাব ছিল। সেজন্য কুয়াশার সঙ্গে শীতের আমেজ অনুভূত হচ্ছে। তবে এ মাসে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা নেই।

অধিদপ্তরের পরিচালক ড. মো. ছাদেকুল আলম বলেন, নভেম্বর মাস ঘূর্ণিঝড়প্রবণ। এরই মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ দেখা দিলেও তা এখন নিষ্ক্রিয়। তবে মাসের শেষে আরও একটি লঘুচাপ থেকে নিম্নচাপ অথবা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস বলছে, শীত মূলত ডিসেম্বর থেকে জেঁকে বসতে পারে। তবে রাজধানীতে পুরোদমে শীতের আমেজ অনুভূত হতে পারে মধ্য ডিসেম্বর থেকে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ