সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:২২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ছয় বছরের জন্য নারী ফুটবল দলের স্পন্সর ‘ঢাকা ব্যাংক’ দেশের ফুটবল নিয়ে উঠছে ব্যর্থতার নানা প্রশ্ন চাহিদা থাকলেও ভিসা জটিলতায় পিছিয়ে আমিরাতে শ্রমিক নিয়োগ ঈদের ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেছে, রোববার ঈদ চীন সফর শেষে দেশে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ভোটাধিকার হরণের চেষ্টা করলে বিএনপি আবার মাঠে নামবে: মির্জা ফখরুল সংস্কারের কথা বলে জনগণের সাথে লুকোচুরি খেলা হচ্ছে: রিজভী আগামীকাল ফ্রান্সে ঈদুল ফিতর ভারত-পাকিস্তান পবিত্র ঈদুল ফিতর ঘোষণা করেছে সোমবার সাইবার ট্রাইব্যুনালে হওয়া ৪১০টি মামলা প্রত্যাহার পরম শ্রদ্ধায় ড. ইউনূসকে বিদায় জানালো চীন ভূমিকম্পে মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে জেলা প্রশাসকের বাংলো থেকে সংসদ নির্বাচনের সিল মারা ব্যালট উদ্ধার অস্ট্রেলিয়ায় ঈদ অনুষ্ঠিত হবে সোমবার

শততম দিনে ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাত

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুন ৩, ২০২২
Russia's invasion of Ukraine enters 100th day as fighting rages

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ গড়ালো শততম দিনে। গোটা বিশ্বেরই এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। দেশে দেশে বেড়েছে খাবারের দাম। কমেছে মুদ্রার মান। বিশ্বব্যাপী আকাশ ছুঁয়েছে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা।

ফেব্রুয়ারির ২৪ তারিখে ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের’ মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই যুদ্ধ।

জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার তথ্যমতে, ১০০ দিনে প্রাণ হারিয়েছে ২৬৮ শিশুসহ ৪ হাজার ১৬৯ ইউক্রেনীয় নাগরিক। আহত হয়েছে প্রায় ৫ হাজার জন।

রুশ হামলায় ধসে পড়েছে দেশটির স্কুল-কলেজ, হাসপাতাল সহ বেশিরভাগ অবকাঠামো। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ মানুষ।

যাদিও স্ট্যাস্টিস্টার জরিপ অনুযায়ী, যুদ্ধে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছে রাশিয়ার ৩০ হাজারের বেশি সেনা। এ ছাড়াও ধ্বংস হয়েছে অগণিত সামরিক সরঞ্জাম।

এদিকে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞায় অনেকটাই কোণঠাসা রাশিয়া। তবে অর্থনৈতিকভাবে ঘুরে দাঁড়াতে, বিকল্প উপায় খুঁজছে প্রেসিডেন্ট পুতিন। তেল-গ্যাস রপ্তানিতে ইউরোপের পরিবর্তে মনোযোগ এখন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর দিকে।

কয়েক দফা শান্তি আলোচনায়ও সুরাহা আসেনি। যুদ্ধের কারণে বেড়েছে খাদ্যসামগ্রীর দাম, কমেছে মুদ্রার মান। তারপরও অব্যাহত আছে রাশিয়ার অভিযান। দিনে দিনে বাড়ছে মানুষের দুর্ভোগ।

উল্লেখ্য, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর ঘোষণা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এর পর থেকেই পশ্চিমাদের বাধা উপেক্ষা করে পূর্ব ইউরোপের দেশটিতে চলছে রাশিয়ার সামরিক অভিযান।

ইউক্রেনকে ‘অসামরিকায়ন’ ও ‘নাৎসিমুক্তকরণ’ এবং দোনেতস্ক ও লুহানস্কের রুশ ভাষাভাষী বাসিন্দাদের রক্ষা করার জন্যই এমন সামরিক পদক্ষেপ বলে দাবি করে আসছে রাশিয়া।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ