বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:১৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শপথ গ্রহণের পরই ভারতসহ ১১ দেশকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘হুমকি’ ‘২০০ সিট পেলেও এককভাবে ক্ষমতায় যাবে না বিএনপি’ সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ‘ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত না দিলে বন্দিবিনিময় চুক্তির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন হবে’ বিপিএল ও ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ নিয়ে তাসকিনের ভাবনা ব্যর্থতা নিয়ে হোয়াইট হাউস ছাড়লেন জো বাইডেন জনগণ রায় দেবে আ. লীগের রাজনীতির অধিকার আছে কিনা: জামায়াতের আমির ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব গায়েবি মামলা প্রত্যাহার: আইন উপদেষ্টা তথ্য কমিশনার পদ থেকে মাসুদা ভাট্টিকে অপসারণ সিনিয়র ৪ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প, হাজারো কর্মকর্তাকে হুমকি ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল ৩ মোটরসাইকেল আরোহীর আমরা ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই : ফখরুল বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সম্পর্ক আরও জোরদার বিশেষ ওএমএস কার্যক্রম বন্ধ করল সরকার নির্বাচনী অঙ্গনকে দুর্নীতিমুক্ত করতেই সংস্কারের প্রস্তাব: বদিউল আলম

শিক্ষার্থীদের দাবির প্রতি একাত্মতা জানিয়ে মাঠে চিকিৎসকরা

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : আগস্ট ২, ২০২৪
শিক্ষার্থীদের দাবির প্রতি একাত্মতা জানিয়েছে মাঠে চিকিৎসকরা

কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের পক্ষে এবার মাঠে নেমেছেন চিকিৎসকরা। শিক্ষার্থীদের দাবির প্রতি একাত্মতা জানিয়ে বৃষ্টি উপেক্ষা করে জাতীয় শহীদ মিনারে এক সমাবেশের আয়োজন করেছেন তারা।

চিকিৎসকরা বলেছেন, আমরা কেবল লোকমুখেই জানি যে, আমরা এ দেশের মালিক, কিন্তু এর প্রমাণ আমাদের কাছে নেই। কিন্তু বাস্তবে আমরা নাগরিক না, আমরা এ দেশের দাস। যেখানে জীবনের কোনো মূল্য নেই।

শুক্রবার (২ আগস্ট) শহীদ মিনারে সর্বস্তরের চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে তারা এ কথা বলেন। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গুলি চালানোর প্রতিবাদ জানান তারা।

সমাবেশে মেডিকেল শিক্ষার্থীরা বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, যারা আন্দোলন করছে তারা কেউ সংবিধান সম্পর্কে অবগত নয়। তার উদ্দেশে একটা কথা বলতে চাই, আজকাল স্কুলের ছেলেমেয়েরা ১৪ থেকে ১৫টি বই নিয়ে স্কুলে যায়। অথচ সংবিধানের একটা ছোট অংশ কখনোই শেখানো হয়নি। দেশের রাজনৈতিক দলগুলো সবসময় চেয়েছে যাতে শিক্ষার্থীরা সংবিধান না শিখেই বড় হয়।

তারা বলেন, ২০১৮ সালে ভোট দিতে গিয়ে আমরা শুনি যে, ভোট দেওয়া হয়ে গেছে। আমার সাথে রোহিঙ্গার তফাৎ কোথায় আমি জানি না। দেশে বসবাস করেও যদিও আমরা নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করতে না পারি, তাহলে আমি আর রোহিঙ্গাদের মধ্যে পার্থক্য নেই।

তারা আরও বলেন, আইন যদি সবার জন্য সমান হয়, তাহলে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে করে বলতে চাই, শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর দায়ে তাকে যে ক্ষমা চাইতে বলা হয়েছিল, সেটি তিনি চাচ্ছেন না কেন?

সমাবেশে সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল বের করা হয়।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ