বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:২৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আরও ১৪ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব তলব দেশের বাজারে আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম পুতুল, টিউলিপসহ সাতজনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ৪ বছর করার সুপারিশ ‘দুইবারের বেশি একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না’ সংস্কার প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা মালয়েশিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ আইনশৃঙ্খলা বা‌হিনীর যারা বাড়াবাড়ি করেছে তাদের ধরা হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নেতৃত্বদানে অগ্নিপরীক্ষার সামনে ডোনাল্ড ট্রাম্প উইজডেনের বর্ষসেরা ওয়ানডে একাদশে তাসকিন বদলি তারকার গোলে লিভারপুলের ড্র দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জয়হীন ম্যানসিটি ছাগলকাণ্ডে জড়িত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার ‘ডেসটিনির এমডি রফিকুলের মুক্তিতে বাঁধা থাকছে না’ অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়া ও তারেকসহ সব আসামি খালাস

সরবরাহকারীদের কাছে ইভ্যালির দায় ২০৬ কোটি টাকা, গ্রাহক পাবে ৩১১ কোটি

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : সেপ্টেম্বর ৫, ২০২১

বৃত্তান্ত প্রতিবেদন: গ্রাহকদের পর পণ্য সরবরাহকারীদের কাছে দেনার পরিমানও সরকারকে জানাল বিতর্কিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া বিবরণীতে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, তাদের কাছে পণ্য সরবরাহকারীরা প্রায় ২০৬ কোটি টাকা পাবেন। গত ২ সেপ্টেম্বর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে এ হিসাব দিয়েছে ইভ্যালি।

এর আগে ২৬ আগস্ট দেওয়া হিসাবে ইভ্যালি জানায়, গ্রাহকেরা তাদের কাছে ৩১১ কোটি টাকা পাবেন। গ্রাহকের পাওনার সমপরিমাণ টাকা পণ্য কেনার জন্য অগ্রিম মূল্য বাবদ পরিশোধ করা হয়েছে।

ইভ্যালির হিসাব অনুযায়ী, গত ১৫ জুলাই পর্যন্ত মার্চেন্টদের কাছে তাদের দেনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২০৫ কোটি ৮৬ লাখ ৮৪ হাজার ৩৮৩ টাকা। মূলত এসব মার্চেন্টের কাছ থেকে পণ্য কিনে গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করে ইভ্যালি।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হিসাবে বলা হয়, যেকোনো ব্যবসায়ে ক্রেডিট সুবিধা একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া এবং তা যুগ যুগ ধরে প্রতিটি ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে বিদ্যমান। ইভ্যালির সঙ্গে সব সরবরাহকারীর ক্রেডিট–সংক্রান্ত চুক্তি বিদ্যমান আছে। তাই যে অর্থ বর্তমানে দেনা হিসেবে আছে, তা অতি স্বাভাবিক ও গ্রহণযোগ্য পরিমাণ।

এর আগে ১৩ আগস্ট ইভ্যালিকে চিঠি দিয়ে ১৫ জুলাই পর্যন্ত কোম্পানির সম্পদ ও দায়ের বিবরণ, গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছে দেনার বিবরণ জানতে চায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু ইভ্যালি সময় চায়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সেই আবেদনে সাড়া দেয়নি। শেষ পর্যন্ত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বেঁধে দেওয়া সময় মেনে হিসাব দিতে বাধ্য হয় ইভ্যালি।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ