বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৯:৩৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
নির্বাচন কবে? মার্কিন সিনেটরকে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা ভারতে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার প্রতিবাদ ইনকিলাব মঞ্চের দুই ছাত্র উপদেষ্টাসহ সরকারি দপ্তর থেকে ছাত্রদের পদত্যাগ দাবি সেনাপ্রধানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর গ্যারি পিটার্সের সৌজন্য সাক্ষাৎ নাঈমুল ইসলাম খানের ১৬৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ বাংলাদেশের জন্য ওমরাহ ভিসা বন্ধ করেনি সৌদি: ধর্ম উপদেষ্টা দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর চালু হলো যমুনা রেলসেতু তুলসির বক্তব্য আমেরিকা-বাংলাদেশ সম্পর্কে প্রভাবে ফেলবে না: অর্থ উপদেষ্টা শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা জব্দ ‘যায়যায়দিন’ পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান ‘ট্রাম্পের সঙ্গে পরামর্শ করেই হামলা চলছে, সমগ্র নরক ভেঙে পড়বে’ গাজায় নিহত ৩০০ ছাড়াল, হামলা চালিয়ে যাবে ইসরায়েল ট্রাম্পের ‘রেড লিস্টে’ ভুটান! নজরে পাকিস্তানও মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সমাধি ঘিরে বিক্ষোভ–সংঘর্ষ, কারফিউ জারি সামরিক খাতে যেভাবে বিস্ফোরণ ঘটাচ্ছে তুরস্ক

সামরিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : জানুয়ারি ৩১, ২০২৫
সামরিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের তথ্য-উপাত্তা পর্যালোচনা করে চলতি সপ্তাহে ২০২৫ সালের জন্য এই সূচক প্রকাশ করেছে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার।

সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই র‌্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।

গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।

গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের ২০২৪ সালের সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৩৭ এবং তার আগের বছর ২০২৩ সালের সূচকে ছিল ৪০তম। অর্থাৎ দুই বছরেই বাংলাদেশের সামরিক শক্তি বেড়েছে পাঁচ গুণ।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।

অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ