সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ০৭:০৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: বিশ্ববাজারে বাড়ল তেলের দাম ৬ দিনে যমুনা সেতুর টোল আদায় ১৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকা আগামী একমাসের মধ্যে গুম বিষয়ক আইন করা হবে: আইন উপদেষ্টা ঈদে সড়কে ৩৯০ জন নিহত, দুর্ঘটনা বেড়েছে ২২ শতাংশ ‘লন্ডন বৈঠকের পর দেশের রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন হয়েছে’ ‘লন্ডনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সরকার ও ইসি যৌথভাবে কাজ শুরু করবে’ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ যারা ক্লাব বিশ্বকাপে রেকর্ডগড়া জয় বায়ার্নের অ্যাতলেটিকোকে উড়িয়ে দিলো পিএসজি ইরানের সর্বশেষ হামলায় নিহত ৫, আহত ৯২: ইসরাইল তেহরানে বিপ্লবী গার্ড কমান্ড কেন্দ্রে হামলার দাবি ইসরাইলের গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫৯ ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২৪ দুই বাংলার শিল্পীদের একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জয়ার

সিলেট ও সুনামগঞ্জের নদনদীতে পানি কমছে

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুন ২০, ২০২২
সিলেট ও সুনামগঞ্জের নদনদীতে পানি কমছে
সিলেট ও সুনামগঞ্জের নদনদীতে পানি কমছে

সিলেট ও সুনামগঞ্জে নদনদীতে বন্যার পানি ধীরে কমছে। তবে শহর ও জনপদের বেশির ভাগ এলাকার মানুষ এখনও পানিবন্দি। সিলেট নগরী থেকে ট্রেন চলাচল শুরু হলেও সড়কপথে যোগযোগ স্বাাভাবিক হয়নি। টানা চারদিন ধরে পানিবন্দি থাকায় জমানো খাবার ফুরিয়ে গেছে বাসিন্দাদের। বন্যা দুর্গত মানুষের কষ্ট অবর্ণনীয়। এদিকে, নতুন করে প্লাবিত হয়েছে হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজারের অনেক এলাকা।

টানা পাঁচদিন ধরে পানিতে ডুবে আছে সিলেট বিভাগের চার জেলার বেশিরভাগ রাস্তাঘাট ঘর বাড়ি। বিগত বছরে আগে কখনোই এমন ভয়াবহ পানি দেখেনি সিলেটবাসী। তাইতো অপ্রস্তুত সিলেট বিভাগের মানুষ থই থই পানিতে বন্দি।

সোমবার বৃষ্টি না হওয়ায়, দুই জেলার শহরের পানি কিছুটা কমে এলেও উপজেলাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতি আগের মতই। সিলেট শহরের কিছু কিছু উঁচু এলাকা থেকে পানি নামতে শুরু করেছে। সেখানে মানুষ খুলতে শুরু করেছে দোকানপাট।

পানিবন্দি জীবনে অনেক পরিবারে জমানো খাবার প্রায় শেষ পর্যায়ে। আশ্রয়কেন্দ্রেও সংকট আছে বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের।

সুনামগঞ্জে পানি কিছুটা কমে এলেও এখনো তলিয়ে আছে শহর। বহুতল ভবনগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে মানুষ। খাবার আর বিশুদ্ধ পানির সংকটে পুরো জেলার মানুষ।

এদিকে ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নামা ঢলে হবিগঞ্জের ৪টি উপজেলার ২২টি ইউনিয়নে পানি ঢুকেছে। ঘরবাড়িতে পানি উঠায় আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছে হাজার হাজার মানুষ।

মৌলভীবাজারের কয়েকটি উপজেলা তলিয়েছে বানের পানিতে। জেলার ৩৫টি ইউনিয়নের মানুষ পানিবন্দি। বিদ্যুতের সাব স্টেশনে বন্যার পানি ঢুকে পড়ায় জুড়ী ও বড়লেখা উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। কুশিয়ার নদীর পানি অব্যাহতভাবে বাড়তে থাকায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়ে স্থানীয় পানি উন্নয়নবোর্ড।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ