বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শপথ গ্রহণের পরই ভারতসহ ১১ দেশকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘হুমকি’ ‘২০০ সিট পেলেও এককভাবে ক্ষমতায় যাবে না বিএনপি’ সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ‘ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত না দিলে বন্দিবিনিময় চুক্তির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন হবে’ বিপিএল ও ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ নিয়ে তাসকিনের ভাবনা ব্যর্থতা নিয়ে হোয়াইট হাউস ছাড়লেন জো বাইডেন জনগণ রায় দেবে আ. লীগের রাজনীতির অধিকার আছে কিনা: জামায়াতের আমির ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব গায়েবি মামলা প্রত্যাহার: আইন উপদেষ্টা তথ্য কমিশনার পদ থেকে মাসুদা ভাট্টিকে অপসারণ সিনিয়র ৪ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প, হাজারো কর্মকর্তাকে হুমকি ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল ৩ মোটরসাইকেল আরোহীর আমরা ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই : ফখরুল বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সম্পর্ক আরও জোরদার বিশেষ ওএমএস কার্যক্রম বন্ধ করল সরকার নির্বাচনী অঙ্গনকে দুর্নীতিমুক্ত করতেই সংস্কারের প্রস্তাব: বদিউল আলম

সুইডেন-ফিনল্যান্ডকে ন্যাটোতে দেখতে চান না এরদোয়ান

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : মে ১৪, ২০২২
সুইডেন-ফিনল্যান্ডকে ন্যাটোতে দেখতে চান না এরদোয়ান

কথাবার্তা খুব একটা রাখঢাক করে বলেন না তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেচেপ তায়েপ এরদোয়ান। তাই সুইডেন ও ফিনল্যান্ডের ন্যাটো সদস্য হতে চাওয়া নিয়েও সরাসরি উত্তর দিলেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট। সাফ জানালেন, ন্যাটোর সদস্য হওয়ার ক্ষেত্রে সুইডেন ও ফিনল্যান্ডের অন্তর্ভুক্তির ব্যাপারে তুরস্কের সমর্থন করা সম্ভব নয়। খবর আল জাজিরার।

ইউক্রেনে রুশ হামলার পর ট্রান্সআটলান্টিক সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্য হওয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে সুইডেন ও ফিনল্যান্ড। কিন্তু দেশ দু’টি যদি ন্যাটোর সদস্য হয় তাহলে আগেভাগেই কড়া পদক্ষেপের ব্যাপারে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে রাশিয়া। এমতাবস্থায় তুরস্কও দেশ দু’টি ন্যাটোভুক্তি নিয়ে তাদের অনিচ্ছার কথা জানাল।

শুক্রবার ইস্তাম্বুলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এরদোয়ান বলেন, স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর সদস্যপদ চাওয়ার প্রত্যাশিত পদক্ষেপের বিষয়ে আঙ্কারার ‘দৃষ্টিভঙ্গি ইতিবাচক নয়’। এসব দেশকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর অতিথিশালা’ হিসেবেও বর্ণনা করেন এরদোয়ান।

তিনি বলেন, এমনকি তারা কিছু দেশের সংসদের সদস্যও। আমাদের পক্ষে তাদের সমর্থন করা সম্ভব নয়। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি তিনি।

কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টি (পিকেকে) এবং সিরিয়ান কুর্দিশ পিপলস প্রোটেকশন ইউনিটসহ (ওয়াইপিজি) আঙ্কারার হিসেবে ‘সন্ত্রাসী’ বিবেচিত সংগঠনগুলো পরিচালনা করার জন্য তুরস্ক বারবার সুইডেন এবং অন্যান্য পশ্চিম ইউরোপীয় দেশগুলোর সমালোচনা করেছে।

এমনকি যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক মুসলিম পণ্ডিত ফেতুল্লাহ গুলেনের কড়া সমালোচনা করে আসছে তুরস্ক। আঙ্কারার দাবি, ২০১৬ সালে তুরস্কে যে সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টা হয়, তার পেছনে হাত হয়েছে গুলেনপন্থীদের। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন গুলেন এবং তার সমর্থকরা।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ