বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:২১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আমাজনের বেশিরভাগ নদীই মরুভূমি হবার পথে জাতিসংঘে ‘ঐতিহাসিক’ প্রস্তাব পাস, ভারতসহ ভোট দেয়নি ৪৩ দেশ ইসরায়েলে নতুন করে অস্ত্র রপ্তানির অনুমোদন দেবে না জার্মানি লেবাননজুড়ে দ্বিতীয় দফায় পেজার বিস্ফোরণ, নিহত ২০ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরুল্লাহ গ্রেপ্তার আরেকটি হত্যা মামলায় আসামি শেখ হাসিনা-রেহানা-জয়সহ ২১৬ জন আনিসুল হক ও সালমান এফ রহমান ফের ৫ দিনের রিমান্ডে ড. ইউনূসের সঙ্গে মোদির সম্ভাব্য বৈঠক হচ্ছে না পলিথিন ব্যাগের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী অভিযান: পরিবেশ উপদেষ্টা আন্দোলনে নিহতের পরিবার প্রাথমিকভাবে পাবে ৫ লাখ, আহত ১ লাখ অর্জিত বিজয় যেন নষ্ট না হয়: মির্জা ফখরুল রাষ্ট্র পুনর্গঠনের তাগিদ ফরহাদ মজহারের সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডি হলেন মুহাম্মদ আবদুল্লাহ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রকল্প বাতিল : পরিকল্পনা উপদেষ্টা নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

সুইস রাষ্ট্রদূত মিথ্যা বলেছেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : আগস্ট ১১, ২০২২
সুইস রাষ্ট্রদূত মিথ্যা বলেছেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

রাষ্ট্রদূত নাটালি চুয়ার্ড বলেছিলেন সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের অ্যাকাউন্টের বিষয়ে বাংলাদেশ কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য চায়নি। তার এই বক্তব্যকে ‘মিথ্যা’ বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও অর্থসচিব আজ আমাকে বলেছেন সুইস কর্তৃপক্ষের কাছে বাংলাদেশি নাগরিকদের অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা তাতে সাড়া দেননি।’

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বলেছি এ বিষয়ে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিতে। মিথ্যা কথা বলে পার পাওয়া ঠিক নয়।’

এর আগে বুধবার (১০ আগস্ট) ঢাকায় নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি চুয়ার্ড জানান সুইস ব্যাংকে অর্থ জমা নিয়ে নির্দিষ্ট করে সুইজারল্যান্ড সরকারের কাছে বাংলাদেশ সরকার কোনো তথ্য চায়‌নি। বুধবার (১০ আগস্ট) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘ডিকাব টক’ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চলতি বছরের জুনে প্রকাশিত বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি নাগরিকদের জমা করা অর্থের পরিমাণ প্রায় ৫৫ শতাংশ বেড়ে ৮৭১ দশমিক ১১ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ হয়েছে। অভিযোগ আছে, এ অর্থের বেশিরভাগই অবৈধভাবে অর্জিত।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ